কঠোর পূর্ত দফতর, নজরদারি চালাবে প্রজেক্ট মনিটরিং অফিসার
এবার থেকে আরও কঠোর ভূমিকায় রাজ্যের পূর্ত দফতর। ফাঁকা বুলি নয়, কাজে করে দেখাতে নিয়োগ করা হচ্ছে প্রজেক্ট মনিটরিং অফিসার। রাস্তা হয়ত তিন-চার মাস আগেই তৈরি। কিন্তু হাল বেহাল। কোথাও PWD-র তৈরি করা বিল্ডিংয়ে ব্যবহৃত মালমশলার মান নিয়ে অভিযোগ। কয়েকমাস আগেই এনিয়ে বৈঠক করে কড়া ব্যবস্থার নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। পূর্ত দফতরের ভার এখন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের হাতে। তাঁরও সাফ কথা, কাজে চাই আরও গতি। ঢিলেমি কিংবা গাফিলতির জায়গা নেই।
ওয়েব ডেস্ক : এবার থেকে আরও কঠোর ভূমিকায় রাজ্যের পূর্ত দফতর। ফাঁকা বুলি নয়, কাজে করে দেখাতে নিয়োগ করা হচ্ছে প্রজেক্ট মনিটরিং অফিসার। রাস্তা হয়ত তিন-চার মাস আগেই তৈরি। কিন্তু হাল বেহাল। কোথাও PWD-র তৈরি করা বিল্ডিংয়ে ব্যবহৃত মালমশলার মান নিয়ে অভিযোগ। কয়েকমাস আগেই এনিয়ে বৈঠক করে কড়া ব্যবস্থার নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। পূর্ত দফতরের ভার এখন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের হাতে। তাঁরও সাফ কথা, কাজে চাই আরও গতি। ঢিলেমি কিংবা গাফিলতির জায়গা নেই।
লক্ষ্য নজরদারি। গোটা রাজ্যে পূর্ত দফতরের যে কাজ হচ্ছে তার ভিত্তিতে তিনটি জোন ভাগ করা হয়েছে, উত্তর-দক্ষিণ ও পশ্চিম। প্রত্যেক জোনে একাধিক মনিটরিং অফিসার নিয়োগ করা হবে। পূর্ত দফতরের অধীনে দুটি ভাগ, বিল্ডিং ও সড়কে আলাদা আলাদা মনিটরিং অফিসার নিয়োগ হবে। অভিজ্ঞতার নিরিখে পঁচিশ হাজার কোটির ওপরের কাজ এবং নীচের, দুক্ষেত্রে অফিসার নিয়োগ করা হবে আলাদা করে। কাজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তদারকির দায়িত্বে এই অফিসাররা। মালমশলা কেমন, উন্নত মানের কি না, তার দাম থেকে সমস্ত খুঁটিনাটির দিকে নজর রাখাই হবে এঁদের কাজ। তাঁরা OK করা মানে, ফাইনাল গ্রিন সিগন্যাল। অর্থাত্, কাঁধে গুরুদায়িত্ব।
নির্মাণকাজের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ২০ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন ব্যক্তিকেই প্রজেক্ট মনিটরিংয়ের কাজ দেওয়া হবে। আপাতত এক বছরের চুক্তিতে নিয়োগ করা হচ্ছে প্রজেক্ট মনিটরিং অফিসার। সেই অফিসারদের পারফরমেন্সের ওপর নির্ভর করবে, তাঁদের আবার পুনর্নিয়োগ করা হবে কি না। শেষ কথা কাজ। বার্তা একটাই। সেটাই স্পষ্ট বুঝিয়ে দিল পূর্ত দফতর।