ওয়েব ডেস্ক: ৩৭  ঘণ্টা পর কাটল আর জি কর হাসপাতালের অচলাবস্থা। হাসপাতালে নিরাপত্তা বাড়ানোর পর কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে নিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সন্ধের পর থেকে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হল হাসপাতালের চিকিত্‍সা পরিষেবা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চিকিত্‍সা করতে গিয়ে হামেশাই রোগীর আত্মীয়দের হামলার মুখে পড়তে হয় তাঁদের। হাসপাতালে চত্বরে বাড়াতে হবে নিরাপত্তা। এই দাবিতে শনিবার রাত থেকে কর্মবিরতিতে আর জি করের জুনিয়র ডাক্তাররা।  


কাজ বন্ধ
মিছিল চালু

          
সোমবার সকাল থেকেই নিরাপত্তা বাড়ানোর দাবিতে হাসপাতাল চত্বরে মিছিল করেন জুনিয়র ডাক্তাররা।   এমার্জেন্সি থেকে আউটডোর গোটা হাসপাতাল চত্বর দাপিয়ে বেড়ান তাঁরা।


সমাধান সূত্রের খোঁজে


রবিবার বিকেলেই জুনিয়রদের দাবি দাওয়া নিয়ে একদফা বৈঠক হয়। কিন্তু, সমাধান সূত্র মেলেনি। সোমবার সকালে ফের তাঁদের নিয়ে বৈঠকে বসেন সুপার ও প্রিন্সিপাল। ডেকে নেওয়া হয় ডিসি নর্থকেও। ম্যারাথন বৈঠকে হাসপাতালের ভিতর চিকিত্সকদের নিরাপত্তা বাড়ানো নিয়ে একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত হয়েছে। হাসপাতালের চিকিত্সা পরিষেবায় কর্মবিরতির প্রভাব পড়েছে বলে মানতে নারাজ রোগী কল্যাণ সমিতি।


কাজ বন্ধ
চরমে ভোগান্তি


উল্টো কথা বলছেন রোগীর আত্মীয়রা। জুনিয়রদের কর্মবিরতির জেরে চিকিত্সা না পেয়ে মৃত্যু হয়েছে এক রোগীর। দূর দূরান্ত থেকে এসেও ফিরতে হয়েছে অসংখ্য রোগীকে। দাবি মেনে হাসপাতাল চত্বরে নিরাপত্তা বাড়ায় সন্ধেয় কিছু পর কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে নেন জুনিয়র ডাক্তাররা। ৩৭ ঘণ্টা চরম ভোগান্তির পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয় হাসপাতাল চত্বর।