ওয়েব ডেস্ক: ফের একবার পথে বুদ্ধিজীবীরা। সবংয়ে ছাত্রহত্যা, জীবনতলার ত্রাণ শিবিরে ধর্ষণ থেকে শুরু করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হেনস্থা। সাম্প্রতিক ঘটনাগুলিকে তুলে ধরেই নৈরাজ্যের প্রতিবাদে সরব তাঁরা। কলেজ স্কোয়ার থেকে শুরু হয়েছে মিছিল। রাজনৈতিক ব্যানারে না হলেও,  নীরব পদযাত্রায় রয়েছেন বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বও। পদযাত্রাকে নৈতিক সমর্থন জানিয়েছেন কবি শঙ্খ ঘোষ।  কিন্তু, সমাবেশ বা মিছিলে তিনি থাকছেন না। গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার দাবিতেই মিছিলে আসা। এতে রাজনীতির কোনও দোষ নেই। বলছেন মিছিলে যোগ দেওয়া সাধারণ মানুষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বুদ্ধিজীবীরের মিছিলে শৃঙ্খল সাজে ধরা দিলেন শিলাদিত্য চৌধুরী। খালি গায়ে শেকল জড়ানো। পরনে কয়েদির পাজামা। সঙ্গে পাহারায় দুই নকল পুলিস। শিলাদিত্যের দাবি, রাজ্যে প্রতিবাদ করলেই জেলে পুরে দিচ্ছে শাসক দল। তাই তাঁর এই প্রতীকী প্রতিবাদ।


বুদ্ধিজীবীদের মিছিলে ব্যানার ছাড়াই সামিল হয়েছেন রাজনীতিকরা। একে জ্যোতি বসু-জয়প্রকাশ নারায়ণের সময়ের সঙ্গে তুলনা করলেন কংগ্রেস নেতা অরুণাভ ঘোষ। অধিকারের দাবিতে যে কেউ মিছিলে সামিল হতে পারেন। রাজনৈতিক বিতর্কে জল ঢেলে বললেন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অশোক গঙ্গোপাধ্যায়।


কার সঙ্গে হাঁটছেন তা বড় কথা নয়। কেন হাঁটা হচ্ছে সেটাই বড়। বললেন সমীর আইচ। বামপন্থীদের মিছিল নয়। মিছিলে বামপন্থী ছাড়াও অনেকেই সামিল হয়েছেন। বললেন সিপিএম নেতা বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। নারী থেকে শিশু। রাজ্যে সকলেই আক্রান্ত। এই ব্যবস্থা বদলাতে হবে। পরিবর্তন আনতে হবে। বললেন বিধানসভার প্রাক্তন স্পিকার হাসিম আবদুল হালিম।