নিজস্ব প্রতিবেদন: বেপাত্তা রাজীব কুমার। অলক্ষ্যে থেকেই শনিবার আগাম জামিনের আবেদন করেছেন আলিপুর জেলা বিচারকের এজলাসে। তাঁর স্ত্রী সঞ্চিতা কুমার এই আবেদন করেন বলে জানা যাচ্ছে। এদিন রাজীবের আইনজীবী দেবাশীষ রায় ব্যাখ্যা করেন ২০১৪ সালে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কীভাবে সারদা মামলা এগিয়েছে। তাঁর সওয়াল, সিবিআইয়ের চার্জশিট এবং ৬টি অতিরিক্ত চার্জশিটে কোথাও রাজীব কুমারকে অপরাধী বলে উল্লেখ করেনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


রাজীবের আইনজীবী আরও সওয়াল করেন, দেবযানীর মোবাইল, ল্যাপটপে নাকি প্রচুর তথ্য ছিল। সেটা কেন ফেরত দেওয়া হল, তা নিয়ে বারবার প্রশ্ন করা হচ্ছে কিন্তু সুদীপ্ত সেনের এখনও ৩টি ফোন পড়ে রয়েছে সেটা দেখছে না। বিচারক প্রশ্ন করেন, কটা নোটিস পাঠানো হয়েছে? রাজীবের আইনজীবী বলেন, ২০১৭ সালে ২টো, তারপর ৫টা কিন্তু এখন তো রোজই নোটিস দিচ্ছে। এরপর বিচারক বলেন, এমন সময় নোটিস পাঠানো হচ্ছে, তাতে আসতে পারছেন না, এটাই মোদ্দা কথা তো!


আরও পড়ুন- গোয়েন্দা প্রধানের খোঁজে এবার ভবানী ভবনে সিবিআই দল


রাজীবের আইনজীবী বলেন, প্রভাবশালীদের মধ্যে শুরু মদন মিত্রকেই শুধু গ্রেফতার করেছে সিবিআই। রাজীবকে কুমির ছানার মতো ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এ দিন রাজীব কুমারের তরফে স্পষ্ট করা হয়, লাল ডায়েরি সম্পর্কে শুধু মিডিয়াতেই শুনেছেন। দেবযানীর কাছ থেকে পাওয়া যায়নি। সুদীপ্ত সেনের কাছে যে ডায়েরি মিলেছে, সেটা জমা দেওয়া হয়েছে।