ওয়েব ডেস্ক: নোট সমস্যায় জেরবার খুচরো বাজার। চাল-ডাল-সবজি কিংবা জামা কাপড়, সব বাজারেই এক ধাক্কায় নেমে গেছে বিকিকিনির পরিমাণ। ক্রেতাদের খুচরো দিতে পারছেন না দোকানদাররা। আর জিনিস কিনতে নোটের টানাটানি ক্রেতার পকেটেও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কালো টাকা-জাল টাকা রোখার সার্জিকাল স্ট্রাইকে ৫০০, হাজারের সব নোট বাতিল। আর এর চাপটা সরাসরি এসে পড়েছে খুচরো বাজারে। সবজি হোক বা মাছ, বাজারে সব থেকে বেশি ব্যবহার হত পাঁচশ টাকার নোটই। ফলে বিকিকিনিতে প্রভাব তো পড়বেই।


আম জনতার হাতে নেই পুরনো ৫০০-হাজারের নোট, ভরসা শুধু ১০০ টাকার পুরনো নোট। তারও জোগান বাড়ন্ত। ফলে একদিকে যেমন ক্রেতা বাজারে যেতে পারছেন না, তেমনই বিক্রেতাদের হাতেও ভাঙিয়ে দেওয়ার মতো টাকা নেই।


শহরের অন্যতম বড় বাজার। চাল, ডাল, সবজি, মাছ, মাংস থেকে জামা কাপড়, সব মেলে এক ছাদের তলায়। সেই বাজারই এখন শুনসান। খুচরো সমস্যায় জেরবার ভবানীপুরের যদুবাবুর বাজারও। ক্রেতাদের খুচরো দিতে পারছেন না বিক্রেতারা। নোট সমস্যায় নাজেহাল মধ্যবিত্তও তুলনায় কম বাজারমুখী।


বিধাননগর। মূলত উচ্চ বিত্ত-মধ্যবিত্তের বাস। সেখানেও একই ছবি। টাকার অভাবে বিকি-কিনি অন্যদিনের থেকে অনেক কম। নতুন ৫০০ টাকার নোট এখনও বাজারে আসেনি। দুহাজারের নতুন নোট পাওয়া গেলেও, তা খুচরো হবে কোথা থেকে ?  ফলে সমস্যায় জেরবার খুচরো বাজারের ছোট ব্যবসায়ীরা। এসবের প্রভাব পড়ছে ছোট ও মাঝারি ব্যবসার ওপর।