নিজস্ব প্রতিবেদন: রয়্যাল বেঙ্গলের চামড়া উদ্ধারে নতুন তথ্য। বাঘের চামড়ায় দুটি ক্ষতচিহ্ন আছে, যা গুলির দাগ বলেই অনুমান করা হচ্ছে। হাওড়া থেকে কলকাতায় আনা হয় বাঘের চামড়াটি। ৬ মাস আগে এয়ারপোর্ট এলাকায় বিক্রির ছক কষা হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় বন দফতরের চোখে ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। পূর্ণবয়স্ক বাঘটির ছাল রাখা ছিল অনিন্দ্য মুখার্জির কাছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: খাস কলকাতায় ১ কোটির রয়্যাল বেঙ্গলের চামড়ার সওদা, ধরা পড়ল ৩


আরও ২ জন মিডল ম্যানের সঙ্গে মিলে ক্রেতার খোঁজ করছিলেন অনিন্দ্য। তাঁর মোবাইল থেকে বেশ কয়েকজনের নাম পেয়েছে তদন্তকারীরা। আন্তর্জাতিক বাজারে নাকি রাজ্যেরই কোথাও বাঘছালটি বিক্রির ফন্দি ছিল, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জানানো হয়েছে, ধৃত তিন পাচারকারীকে শুক্রবার আদালতে তোলা হবে। ওয়াইল্ড লাইফ কন্ট্রোল ব্যুরোর দাবি, তদন্তের পরই গোটা ছক সামনে আসবে।


আরও পড়ুন: সরস্বতী পুজোর চাঁদা মেলেনি, দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রকে গলায় ফাঁস পরিয়ে জুলুমের অভিযোগ


বৃহস্পতিবার খাস কলকাতা থেকে উদ্ধার রয়্যাল বেঙ্গলের চামড়া। হাতেনাতে পাকড়াও হয় ৩ পাচারকারী। আনন্দপুরের হোটেল থেকে গ্রেফতার করা হয় দুজনকে। পরে গড়িয়াহাট থেকে ধরা পড়ে আরও একজন। ৫০ বছরের পুরনো বাঘের চামড়াটির আনুমানিক বাজার দর এক কোটি টাকা। গোপনসূত্রে পাচারের খবর পায় ওয়াইল্ড লাইফ ক্রাইম কন্ট্রোল ব্যুরো। কলকাতাতেই সওদা হচ্ছে বাঘছালের। নজর ছিল আনন্দপুরে ভিআইপি প্যালেস হোটেলে। খবর মিলতেই দুপুরে যৌথ হানা দেয় WCCB-র অফিসার ও ক্রাইম কন্ট্রোল সেলের অফিসাররা। ইতিমধ্যেই জানা গিয়েছে চামড়ার তলার দিকের অংশ দিয়ে ম্যাটও তৈরি করা হয়ে গেছে। তবে এতদিন কোথায় ছিল এই বাঘছালটি এমন একাধিক প্রশ্ন ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের।