ওয়েব ডেস্ক: সাম্বিয়ার মতোই পুলিসি হেফাজতে শানু ও জনি। আজ দুজনকেই ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিল ব্যাঙ্কশাল আদালত। জনি ও শানুর জামিনের জন্য আদালতে আর্জি জানান দুতরফের আইনজীবীরা। জামিনের বিরোধিতা করে সরকারি আইনজীবী জানান, তদন্তের স্বার্থে দুজনকেই পুলিসি হেফাজতে নেওয়া দরকার। সরকারি আইনজাবীর আর্জি মঞ্জুর করে পুলিস। শানু ও জনির আইনজীবীদের দাবি, দুর্ঘটনার সময় অডিতে ছিল না জনি ও শানু। তাই তাদের বিরুদ্ধে ৩০২ ধারা প্রয়োগ করা যায় না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আজ সকালেই পুলিসের জালে ধরা পড়ে জনি। সাম্বিয়া এবং শানু গ্রেফতার হওয়ার পর ফেরার ছিল জনি। এর আগে গোপন ক্যামেরাতে নিজের বয়ান ভিডিও করে পাঠাইয়েছিল জনি। কিন্তু শানু ধরা পড়ে যাওয়ার পর দাদা সানিকে ফোন করে আত্মসমর্পণের কথা জানিয়েছিল সে। কলকাতার একবালপুরে এক ঘনিষ্ট আত্মীয়ের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল জনি। সেখানেই মোবাইলের সূত্র ধরে পুলিস গ্রেফতার করে তাকে।