বাঁশদ্রোণীতে গুলি
কলকাতায় এখন গুলি চলে। কারণে চলে। অকারণে চলে। দিনে চলে। রাতেও চলে। শহর কলকাতায় ফের শুটআউট। এবার শান্ত এলাকা বলে পরিচিত বাঁশদ্রোণীতে। গতরাতে এক পার্টিতে রাজীব নন্দী নামে ইমারতি দ্রব্যের ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে চলে পাঁচ রাউন্ড গুলি। ওই যুবক ভর্তি হাসপাতালে। জনি ও মনা নামে দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
ওয়েব ডেস্ক: কলকাতায় এখন গুলি চলে। কারণে চলে। অকারণে চলে। দিনে চলে। রাতেও চলে। শহর কলকাতায় ফের শুটআউট। এবার শান্ত এলাকা বলে পরিচিত বাঁশদ্রোণীতে। গতরাতে এক পার্টিতে রাজীব নন্দী নামে ইমারতি দ্রব্যের ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে চলে পাঁচ রাউন্ড গুলি। ওই যুবক ভর্তি হাসপাতালে। জনি ও মনা নামে দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
বাঁশদ্রোণীতে গুলি। বৃহস্পতিবার রাতে বাঁশদ্রোণী পার্কের বাড়ির ছাদে, এক সিমেন্ট কোম্পানির স্পনসরশিপে পার্টি দেন প্রোমোটার বিশ্বজিত্ পোদ্দার। ইমারতি দ্রব্যের ব্যবসায়ী জয় সেখানে যায়। ছিল উঠতি মস্তান জনিও। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বচসা শুরু হলে দুপক্ষকে হঠিয়ে দেন বাড়ির মালিক বিশ্বজিত্ পোদ্দার। ছাদ থেকে নীচে নামার পর লোকজন ডেকে আনে জনি। জনি ও তার লোকজন রাজীব নন্দী ওরফে জয়কে ঘিরে ধরে। জয়কে লক্ষ্য করে ৫টি গুলি চালায় জনির শাগরেদ মনা।
রাজ্যে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে 'তৃণমূলের সিণ্ডিকেট', রাত নেই দিন নেই গুলি বৃষ্টি কলকাতায়
জয়কে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, পুরনো শত্রুতা থেকেই চলেছে গুলি। বছরখানেক আগে টাকাপয়সা সংক্রান্ত বিবাদের জেরে জনি ও জয়ের সংঘাত থানা পুলিস পর্যন্ত গড়ায়। জনি তারই শোধ নিল বলে ধারনা এলাকাবাসীর।