চিটফান্ড মামলার তদন্তে পুলিসের ভূমিকায় অসন্তুষ্ট শ্যামল সেন কমিশন। সারদা ছাড়াও বহু চিটফান্ড সংস্থার মামলা চলছে কমিশনে। অথচ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ওই সমস্ত চিটফান্ড মালিকদের শুনানিতে হাজির করতে  ব্যর্থ পুলিস। এভাবে চলতে থাকলে আমানতকারীদের স্বার্থরক্ষা কীভাবে সম্ভব? প্রশ্ন তুলল শ্যামল সেন কমিশন।      


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চিটফান্ড প্রতারিতদের জন্য গঠিত শ্যামল সেন কমিশনে গত এক বছরে জমা পড়েছে লক্ষ লক্ষ অভিযোগ। হিসেব অনুযায়ী, শ্যামল সেন কমিশনে মোট অভিযোগ জমা পড়েছে প্রায় ১৭ লক্ষ। এর মধ্যে সারদার সঙ্গে জড়িত নয় এমন অভিযোগের সংখ্যা প্রায় ৫ লক্ষ। আমানতকারীদের অভিযোগ, বেশিরভাগ মামলায় চিটফান্ড মালিকদের শ্যামল সেন কমিশনের সামনে আনতেই পারছে না পুলিস। যুগান্তর পরিবার চিটফান্ডকাণ্ড এমনই একটি মামলার উদাহারণ। এই চিটফান্ড সংস্থার মালিককে হাজির করাতে বহুবার পুলিসকে নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। কিন্তু কোনওবারই তা সম্ভব হয়নি। বরং পুলিসের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, মালিকের বাড়িতে তালা। তাঁকে খুঁজে বের করা সম্ভব হয়নি।  


চিটফান্ড কর্তাদের গ্রেফতার করার বদলে বহুক্ষেত্রে উল্টে আমানতকারীদেরই হেনস্থা করছে পুলিস, এমন অভিযোগও কম নয়। সারদার মতো বাকি চিটফান্ডকাণ্ডেও উঠছে সিবিআই তদন্তের দাবি। ইনভেস্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বক্তব্য, প্রতারিতদের মধ্যে অনেকে ইতিমধ্যে হতাশায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন। আর কবে সক্রিয় হবে পুলিস?