ওয়েব ডেস্ক: হাতে হাতুড়ি দেখে তিনি খুশি। তৃণমূলকে হারাতে বামেরা কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মেলানোয় পার্টি অশুদ্ধ হবে বলে মনে করেন না তিনি। বরং মনে করেন, ইউপিএ সরকারের ওপর থেকে সমর্থন তুলেই বিপদ ডেকে এনেছিলেন প্রকাশ কারাট।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দলের নির্দেশে স্পিকারের চেয়ার ছেড়ে ইউপিএ সরকারের বিরুদ্ধে ভোট দিতে রাজি হননি তিনি। সিপিএম তাঁকে বহিষ্কার করে। ৮ বছর পর বিধানসভা ভোটের আগে সেই সিপিএমই কংগ্রেসের হাত ধরতে মরিয়া। সোমনাথ চট্টোপাধ্যায় বলছেন, "মানুষের চাহিদায় জোট, এটাই সময়ের দাবি"।


পার্টিতে আর না থাকলেও আলিমুদ্দিনের নেতারা এখনও চান পাশে থাকুন তাঁদের সোমনাথদা। তবে, লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন অসুস্থ শরীরে তিনি আর রাজনীতির মধ্যে নেই। পালাবদলের আশায় অনুজ নেতাদের দিকেই তাকিয়ে ৮৭ বছরের প্রবীণ।