নিজস্ব প্রতিবেদন: দিলীপের মন্তব্যে পাল্টা আক্রমণ সাংসদ সৌগত রায়ের। তিনি ২৪ ঘণ্টাকে বলেন, " ওঁর ডাক্তার দেখানো উচিত। অভিষেক সম্পর্কে এসব বলা ঠিক হয়নি। 'গুন্ডামি' বলে অভিযোগ না করে, ওঁর কিছু করার থাকলে করুক, আদালতে যান। আমি জানি দিলীপ ঘোষ আরএসএস এর সদস্য।  লাঠি খেলায় খাকি হাফ প্যান্ট পরে কুচকাওয়াজ করত। ওঁর এসব জানা আছে, আমরা সাম্প্রদায়িক আর এস এসকে ঠেকানোর জন্য পুরো প্রস্তুত আছি"।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

উল্লেখ্য, সোমবার প্রাতঃভ্রমণে গিয়ে অভিষেককে পাল্টা আক্রমণ দিলীপ ঘোষের। ইকোপার্কে হাঁটার সময় সোমবার সকালে বলেন, "কে গুন্ডা আমরা তা পঞ্চায়েত নির্বাচনেই দেখেছি। অভিষেক ৭ কোটি টাকার বাড়িতে থাকে, কনভয়ে ২৫টা গাড়ি ও আরও অনেক কিছু থাকে তাই কে মাফিয়া বোঝাই যাচ্ছে। হতাশা  চরম পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে বলে এসব বলছেন। ভাইপো তো লোকে আদর করে বলে। আমি খোকাবাবু বলছি। উনি কোলে চড়ে রাজনীতিতে এসেছেন, এখনও কোলেই আছেন"।


এদিন সকালে তিনি আরও বলেন, "যে লোকেরা পার্টির জন্য প্রাণ দিল তারা আজ ব্রাত্য আর উনি কোলে চড়ে এসে এমপি হয়ে গেলেন। বিগত ১০ বছরে প্রাইভেট প্রপাটি বানানো হয়েছে। বাসিন্দাদের কালিঘাট থেকে বের করে জায়গা দখল করা হয়েছে। আমাকে গুন্ডা, মস্তান বলা হয়েছে। আমি সবে গুন্ডামি শুরু করেছি। গুন্ডামির কিছুই দেখেননি এখনও। অভিষেকের বিরুদ্ধে আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হবে কিনা তা আইনজীবীরা দেখছেন। তবে ক্ষমতায় এসে এই ধরনের ভাষা ব্যবহার করা উচিত নয়। মানুষ সব দেখছেন ও বুঝছেন"।


অন্যদিকে, অভিষেক ব্যানার্জি সম্পর্কে চা চক্রে বিজেপি রাজ্য সহ সভাপতি রাজু ব্যানার্জি বলেন, "যার দুধে দাঁত পড়েনি, তাঁর সম্পর্কে কিছু বলার নেই। বিড়াল গর্তে ছিল। সি বি আই, ই ডির ভয়ে আবার অন্য গর্তে না ঢুকে যায়। আমি অভিষেকের নাম করে বলছি, জিরো ব্যালেন্সের নেতাকে হিরো করে বানাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর জন্য সমস্ত তৃণমূলের নেতারা অখুশি। দুর্গাপুরে কোক ওভেন থানা এলাকার রাতুরিয়া হেড কোয়ার্টারে সকালে চা চক্রে এসে পথসভা করার পর সাংবাদিকদের কাছে বলে গেলেন রাজু ব্যানার্জি"।


তিনি আরও বলেন, "জিরো ব্যালান্স থেকে হিরো হয়েছে। প্যারাসুট বা সিড়ি দিয়ে নয়। এস্কেলেটারে উঠে নেতা হয়েছে"। 


শুভেন্দু অধিকারী যুব সমাজের আইকন, শুভেন্দুকে দলে স্বাগত জানাচ্ছি।
বয়স হয়েছে, জেলা সফরে না বেরোনোর জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে করজোড়ে অনুরোধ করছি। করোনা ভাইরাসের আগেই তৃণমূল ভাইরাসের সফাই হবে।