ওয়েব ডেস্ক: দুর্নীতি আর কালো টাকা রুখতে কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে পুরনো নোট বাতিল। ভোগান্তি সাধারণ মানুষের। ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিসের সামনে লম্বা লাইন। একশো টাকার নোট পেতে সারা দিন কসরত। কখনও আবার টাকাই মিলছে না। দু হাজারের নোট পেলেও তা ভাঙাতে অসুবিধা। বাজার থেকে অফিস যাতায়াত, সবেতেই ধাক্কা। এত অসুবিধা, এত কষ্টের মধ্যেও জন সাধারণের বড় অংশ মোদী সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়েও দেশের স্বার্থে অক্লান্ত তাঁরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- টাকা তোলার নয়া গাইড লাইন, ২৪ নম্ভেম্বর পর্যন্ত সপ্তাহে ২৪ হাজার


কেন্দ্রের উদ্যোগে কালো টাকার স্বাস্থ্য কতটা ঝরবে, তা সময়ই বলবে। কিন্তু শত কষ্ট সয়ে দেশবাসীর এই সহযোগিতা তারিফের দাবি রাখে। যাঁরা প্রসন্নমুখে এত কষ্ট সইছেন, চব্বিশ ঘণ্টার তরফে তাঁদের জন্য বিশেষ বার্তা। জানেন কি, কালো টাকার বাড়বাড়ন্ত রুখে দেওয়ার লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারি আপনি আমিও। আপনার ছোট্ট ছোট্ট সচেতনতা বদলে দিতে পারে দেশকে।


ডাক্তার আর উকিল। সমাজের সব স্তরের মানুষকেই এই দুই পেশার মানুষের কাছে  প্রয়োজনের তাগিদে যেতে হয়। ডাক্তারবাবু আর আইনজীবীদের ক্যাশ টাকা দিয়েই পারিশ্রমিক মেটাই আমরা। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় ডাক্তার-উকিলবাবুরা রসিদ দেন না। আবার সাধারণ মানুষও তাঁদের কাছ থেকে কোনও রসিদ চান না। হিসেব বহির্ভূত সেই টাকাই ঢুকে পড়তে পারে কালো টাকার ঘরে। তাই ডাক্তারবাবু বা উকিলবাবুর কাছে গেলে নির্দ্বিধায় রসিদ চেয়ে নিন। কথায় বলে, EVERY CITIZEN IS A COP। অর্থাত্ প্রত্যেক নাগরিকই সমাজের পাহারাদার। তাই রাজকোষাগারের হিসেব স্বচ্ছ রাখতে হলে  ডাক্তার আর উকিলবাবুদের কাছে রসিদ চেয়ে নিতেই হবে।