COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


কলকাতা: শমীক, চতুর্থ স্থানাধিকারী
মা বাবা বকা দিত, পড়তাম না বলে 


"না, আমি ৯০ থেকে ৯৪ শতাংশ নম্বর পাবো, এটা ভেবেছিলাম। তবে এতো ভালো হবে, বুঝতে পারিনি। মাথা ঠাণ্ডা রাখতে হবে। পরপর পরীক্ষা। আইআইটি ইলেকট্রিক্যাল পেয়ে গেলে খুব ভালো হয়। মা, বাবা খুব বকা দিত আমায়। শেষ পর্যন্ত রেজাল্ট যে এত ভালো হবে, ভাবতেই পাড়ছি না। বন্ধুরা পরপর ফোন করেই যাচ্ছে। মোবাইল বন্ধ না করলে, পাগল হয়ে যাবে", অভিব্যক্তি শমীকের। শমীক কলকাতার সাউথ পয়েন্ট স্কুলের ছাত্র।  



মৌসম, অষ্টম স্থানাধিকারী 
আজ নো প্ল্যান, কারণ কাল জয়েন্ট



মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক, ধারাবাহিক সাফল্য। উচ্চমাধ্যমিকে অষ্টম মৌসম রেজাল্ট জানার পর, "খুব উত্তেজিত লাগছে। স্ট্যান্ড করলে জীবনে একটা দিন কেমন একটা পাল্টে যায়, এটা ভালো লাগছে। সব বিষয়ে মা খুব সাহায্য করেছে আমাকে। মায়ের কাছে স্পেশাল গিফট কিছুই চাওয়ার নেই"। 


আনন্দে চোখ ছল ছল করছে মৌসমের মায়ের। "ভেবেছিলাম মাধ্যমিকে ভালো করেছে। উচ্চমাধ্যমিকেও এমন করবে ভাবতেই পারিনি। খুব খুশি আমি", অভিব্যক্তি মৌসমের মায়ের। বাড়িতেই কাটাবেন আজ মৌসম, কারণ কারণ কাল জয়েন্ট। তবে মিস হবে না মায়ের হাতের রান্না। মা বলছেন, "ওর পছন্দের রান্না তো অবশ্যই হবে"।