> পরিবহণ কর্মীদের ১৫০০ টাকা পেনশন। পরিবারের জন্যও ভাতা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

> এই অর্থবর্ষে ১৬ লক্ষ ৬ হাজার কর্মসংস্থান। আগামী আর্থিক বছরে আরও সাড়ে ১৭ লক্ষ কর্ম সংস্থান।


> মৎস্য দফতরে বরাদ্দ ২১৮ কোটি টাকা।


> রাজ্য পরিকল্পনা খাতে অনুদান ১৬% বৃদ্ধি।


> এবার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বেড়ে ৪৬ কোটি টাকা।


> পরিকাঠামোয় বারাদ্দ ১৪৮৪ কোটি টাকা।


> শিল্পবাণিজ্যে বিরাদ্দ ৬৫৩ কোটি টাকা।


> সংখ্যালঘু উন্নয়নে ২০৩৩ কোটি টাকা বরাদ্দ।


> ৫ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ করা হল সীমা।  


> ভ্যাটে ছাড়ের উর্দ্ধসীমা বাড়ল।


> সংগ্রহ হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।


> লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৫ হাজার কোটি টাকা।


> রাজ্যের রাজস্ব থেকে আয়  কমল।


> বিদ্যুদায়নে বরাদ্দ ১২৯৫ কোটি টাকা।


> পূর্ত দফতরে বরাদ্দ ৭১৪ কোটি টাকা।


> কৃষিতে বরাদ্দ ১৫০০ কোটি টাকা।


> খাদ্য প্রক্রিয়া করণে বরাদ্দ ১৩৮ কোটি টাকা।


> পর্যটন খাতে বরাদ্দ বেড়ে ২২৩ কোটি টাকা।


> খাদ্যে বরাদ্দ ২০২ কোটি টাকা।


> ক্রীড়া দফতরে অনুদান ১৮০ কোটি টাকা।


> দেড়কোটি অসংরক্ষিত শ্রমিককে সুবিধা।


> সামাজিক মাল্টিকার্ড দেওয়া হবে।


> বিশ্ববঙ্গ সম্মেলনে প্রচুর লগ্নি এসেছে।


> রাজ্যে ৩ লক্ষ টাকা লগ্নি এসেছে।


> ৮টি নতুন আইটি পার্কের কাজ শেষের মুখে।


> ১০৭০০টি নতুন নো রিফিউজাল ট্যাক্সি।


> ৭টি নতুন আইটি পার্ক তৈরি করা হবে।


> ৮৭৪টি নতুন বাস নেমেছে।


> বিমান বন্দরে সেলস ট্যাক্স ৩০% কমে ১৫% করা হয়েছে, ফলে বেড়েছে উড়ান সংখ্যা।


> সুন্দরবন উন্নয়নে ৩৭০ কোটি টাকা।


> তথ্যপ্রযুক্তিতে ১৬৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ।


> ১২৭০ কিলোমিটার রাস্তা ডবল লেন করা হয়েছে।


> গ্রামীন রাস্তা ২৬৭২ কিমি সম্প্রসারণ করা হয়েছে।


> ১১টি পিছিয়ে পড়া জেলায় বিশেষ প্রকল্প।


> ১ কোটি নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ।


> গ্রামাঞ্চলে সবার ঘরে আলো কর্মসূচি।


> ৩৪২০ কোটি টাকা অনুদান কলকাতা পুরসভাকে।


> কন্যাশ্রী প্রকল্পে অনুদান ৫০০ থেকে বেড়ে ৭৫০ টাকা হল।


> ২২টি নতুন টাউনশিপ তৈরি হবে।


> স্ট্যাম্প শুল্ক সীমা ৪০ লক্ষ।


> ১০ লক্ষ কৃষককে ১০ হাজার করে টাকা দেওয়া হবে পাম্প বসানোর জন্য।


> চা শিল্পকে সেস থেকে ছাড়।


> ওষুধে ৩৬৪ কোটি টাকা ছাড় পেয়েছেন সাধারণ মানুষ।


> ৪৩টি নতুন আইটিআই চালু হয়েছে।


> কেন্দ্র টাকা না দেওয়ায় প্রকল্পের কাজ ব্যহত হয়েছে।


> হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।


> ন্যায্যমূল্যে ওষুধের দোকান খোলা হয়েছে।


> ৮৪টি কৃষক বাজার চালু করা হয়েছে।


> ১৩৯৩ কোটি টাকার স্কলারশিপ পেয়েছে সংখ্যালঘু পড়ুয়ারা।


> ৮ কোটি ডিজিটাল রেশন কার্ড বিলি করা হয়েছে।


> ৯১ লক্ষ ভুয়ো রেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে।


> দরিদ্র, গৃহহীন মানুষদের জন্য ২ লক্ষ ৭৭ হাজার পাট্টা দান।


> ২৫ লক্ষ নতুন শৌচালয় হয়েছে।


> ১০০ দিনের কাজের ক্ষেত্রে বাংলা সারা দেশে ১ নম্বর।


> রাজ্যের ঋণ বেড়ে ২কোটি ৯৯ লক্ষ টাকা।


> বিপুল দেনা সত্ত্বেও সাফল্য পেয়েছি।


> পরিকল্পনা খাতে ব্যয় দ্বিগুণ হয়েছে।


>মূলধনী ব্যয় বেড়েছে রাজ্যের।


>বাংলায় আর্থিক বৃদ্ধির হার ১০.৪৮%। সারা দেশে আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭.৫%। বাংলা আগিয়ে আছে থাকবে।  


>বিধানসভায় রাজ্যের বাজেট পেষ করা শুরু করলেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র