স্নাতক স্তরের পরে এবার  স্নাতকোত্তর  স্তরেও অনলাইনে ভর্তি ব্যবস্থা করতে চাইছে রাজ্য। সোমবার রাজ্যের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠকে এবিষয়ে  আলোচনা হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রীর উপস্থিতিতে এই


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বৈঠকে নির্দিষ্টভাবে সব বলা হয়েছে ভর্তির ক্ষেত্রে কোনও চাপের কাছে যেন মাথা নত না করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।রাজ্যের সমস্ত কলেজে এবছর স্নাতক স্তরে অনলাইনে ভর্তি বাধ্যতামূলক করেছে সরকার।


ভর্তি ঘিরে বিভিন্ন অভিযোগের সংখ্যা অন্যান্য বারের থেকে অনেকে কমেছে। আর স্নাতক স্তরের সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার  স্নাতকোত্তর  স্তরেও অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া চালু করতে চাইছে রাজ্য সরকার।


সরকার মনে করছে এর  ফলে  ভর্তি নিয়ে অভিযোগের সংখ্যা অনেকটাই কমানো যাবে । ঠিক যেমন কমানো গেছে স্নাতক স্তরে। কারণ, গত কয়েক বছরে ভর্তি সময় তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বিরুদ্ধে যেভাবে টাকা


নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তা সরকারের মুখে চুন কালি লেপেছে।  সেই জায়গায় এবছর  অনলাইন ব্যবস্থা চালু হওয়ায় অভিযোগ অনেকটাই কম।


সোমবার শিক্ষামন্ত্রী রাজ্যের সমস্ত উপাচার্যদের নিয়ে বৈঠকে বসেন । সেখানেই  শিক্ষা দফতরের তরফে চলতি শিক্ষাবর্ষে এই ব্যবস্থা কার্যকর করতে বলা হয়েছে। শুধু ভর্তি নিয়ে সমস্যা মেটাতে নয় পরীক্ষা, খাতা দেখা


ও ফল প্রকাশ সব কিছুই যাতে নির্দিষ্ট সময়ে হয় সেজন্য রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে পশ্চিমবঙ্গি সার্ভিস অ্যাক্টও কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা দফতর।  সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়ে পরীক্ষা নেওয়া,  ফল


প্রকাশ না হলে দোষী ব্যক্তির বেতন কেটে নেওয়ার পথে হাঁটতে পারে সরকার। শিক্ষা ক্ষেত্রে গত কয়েক বছরে রাজ্যের  সম্মান প্রায় তলানিতে এসে ঠেকেছে। আর তাই ভোটের আগে তেড়ে ফুড়ে এবার সম্মান


রক্ষায় নেমে পড়ল শিক্ষা দফতর।