`ভোগের প্রসাদ`, দেহ ব্যবসায় রাস্তার মেয়েরাই এখন ধনীদের নজরে, শরীরের চাহিদা মেটাচ্ছে নাবালকরাও
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমীক্ষায় বিস্ফোরক তথ্য, পথ শিশুরাই এখন `ভোগের প্রসাদ`। যৌন তৃষ্ণা মেটাতে পথ শিশুরাই টার্গেট হচ্ছে ধনীদের। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে শরীরের চাহিদা মেটাতে সবথেকে স্বস্তায় বিক্রি হচ্ছে পথ শিশুদের শৈশব। মেয়েদের চাহিদা সবথেকে বেশি, তবে এই দেহ ব্যবসার শিকার ছেলেরাও। ধনী পড়ুয়ারা তাদের যৌন ক্ষুধা মেটাতে বেছে নিচ্ছে পথের মেয়েদের, যাদের বয়স ৯ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে। ৩ থেকে ৫ বছরের বালকদের শরীর ব্যবহৃত হচ্ছে সমকামী দেহব্যবসার কাজে, দাবি সমীক্ষার। আরও পড়ুন- দাদু-দিদার প্রশ্ন, বড় করলেন তাঁরা, আর অভিভাবকের দায়িত্ব পেলেন বাবা!
ওয়েব ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমীক্ষায় বিস্ফোরক তথ্য, পথ শিশুরাই এখন 'ভোগের প্রসাদ'। যৌন তৃষ্ণা মেটাতে পথ শিশুরাই টার্গেট হচ্ছে ধনীদের। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে শরীরের চাহিদা মেটাতে সবথেকে স্বস্তায় বিক্রি হচ্ছে পথ শিশুদের শৈশব। মেয়েদের চাহিদা সবথেকে বেশি, তবে এই দেহ ব্যবসার শিকার ছেলেরাও। ধনী পড়ুয়ারা তাদের যৌন ক্ষুধা মেটাতে বেছে নিচ্ছে পথের মেয়েদের, যাদের বয়স ৯ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে। ৩ থেকে ৫ বছরের বালকদের শরীর ব্যবহৃত হচ্ছে সমকামী দেহব্যবসার কাজে, দাবি সমীক্ষার। আরও পড়ুন- দাদু-দিদার প্রশ্ন, বড় করলেন তাঁরা, আর অভিভাবকের দায়িত্ব পেলেন বাবা!
সমীক্ষা অনুযায়ী, পথের মেয়েরা দিনে গড়ে ৫ থেকে ১০ জন খদ্দেরদের সামলায়। দেহ ব্যবসার এই রমরমা নতুন নয়, তবে দেহ ব্যবসায় পথ শিশুদের ব্যবহার ইদানীংকালে সবথেকে বেশি বেড়েছে। আর যার ফলে মারাত্মক ব্যাধিতে সংক্রামিত হচ্ছে এই শিশুরা, যার প্রভাব পড়ছে সমাজেও। সমীক্ষা দাবি করছে পথ শিশুদের ৯৮% এইচআইভি/এইডস ছাড়াও অন্যান্য যৌনরোগে আক্রান্ত। ৬২% পথ শিশু নানান রকম নেশায় আসক্ত। আর এদের মধ্যে ৭৪% শিশুদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা আছে। আরও পড়ুন- অক্ষরজ্ঞান নয়, শিশুর প্রয়োজন স্পষ্ট ধারনা