নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা রুখতে একগুচ্ছ পদক্ষেপ সরকারের। নেতামন্ত্রীদেরও কড়া নির্দেশ নবান্নের। করোনা প্রতিরোধে সতর্ক থাকলেও জনগণের সঙ্গে সাক্ষাত্ বন্ধ করা সম্ভব নয়। বলছেন, সুব্রত মুখোপাধ্যায়, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়রা। সমস্যা নিয়ে মন্ত্রীদের দ্বারস্থ হলেও আম জনতাকে সতর্ক করছেন জনপ্রতিনিধিরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রতিদিনের অভ্যেস। দুবেলা অফিসে বসে হাজারো সমস্যা সমাধান করতে হয় জনপ্রতিনিধিদের। নিজের এলাকার পাশাপাশি দূরদূরান্ত থেকে সমস্যা নিয়ে ছুটে আসেন বহু মানুষ। কারোর হাসপাতালে ভর্তির সমস্যা, তো কারোর পারিবারিক জটিলতা। সমাধান করতেই হয়। করোনার জেরে সেই কাজে ব্যাঘাত ঘটছে। ভিড় এড়িয়ে চলার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। মিটিং মিছিল না করলেও, জনপ্রতিনিধি হিসেবে মানুষের সাহায্যের কাজ বন্ধ করা সম্ভব নয়। বলছেন মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, "চেষ্টা করছি কিন্তু মানুষ বিপদে পরে আমাদের কাছে আসে, সেটা না করতে পারি না। বাংলার গর্ব মমতার একটা কর্মসূচি রয়েছে। ওটা না করে দিয়েছি।" 


সমস্যা নিয়ে আসছেন মানুষ। কীভাবে বারণ করবেন তাঁদের? যতটা দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব, তা বজায় রাখার পাশাপাশি হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করছেন আর এক মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। সুব্রতর সুরেই তিনি বলেন,''মানুষকে বাদ দিয়ে চলা সম্ভব না। তবে সতর্ক আছি।''


 সাবধানতা, সতর্কতা সঙ্গে সাহায্য। করোনা প্রতিরোধে রোজনামচায় কিছু বদল হলেও, মানুষের পাশে থাকতেই হচ্ছে, বলছেন কমবেশি সব জনপ্রতিনিধিরাই। 


আরও পড়ুন- বিদেশ থেকে প্রায় ৯৫ হাজার মানুষ এসেছেন শহরে, বিধি মেনে চলার বার্তা মমতার