নিজস্ব প্রতিবেদন:  আপাতত স্থগিত। আগামিকাল থেকে ৭২ ঘণ্টার বাস ধর্মঘট হচ্ছে না। সরকার সহযোগীতা করেছে, তাই সরকারকে সময় দিতে চান মালিকরা। বুধবার বেঠকে এমনটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাস মালিক সংগঠন। তাঁরা জানিয়েছেন, মুখ্যসচিব তাঁদের আশ্বাস দিয়েছেন। সেই মতোই অপেক্ষা করতে চান তাঁরা। যদিও আগমী ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছেন মালিক সংগঠন। জানিয়েছেন এই নির্ধারিত সময়ের মতো তাঁদের দাবি না মানলে ফের ধর্মঘটের পথেই হাঁটবেন তাঁরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পেট্রল ও ডিজেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে টানা ৭২ ঘণ্টা বাস-মিনিবাস ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে পরিবহণ সংগঠনগুলি। ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি, বাস ভাড়া বৃদ্ধি-সহ নানা দাবিতে আগামী ২৮, ২৯ এবং ৩০ জানুয়ারি পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রমিক-মালিকেরা। লকডাউনের জেরে দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল সরকার ও বেসরকারি বাস। করোনা আতঙ্কে গৃহবন্দী থাকতে হয়েছিল আমজনতাকে। 


তবে পরিস্থিতি এখন আর আগের মতো নেই। জনজীবন একেবারেই স্বাভাবিক। ফের রাস্তায় নেমেছে সরকারি-বেসরকারি বাস ও মিনিবাস। কিন্তু ন্যূনতম ভাড়া দ্বিগুণ না করলে আর পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অন্তত তেমনই দাবি বাস মালিকদের। কেন? বাসমালিক সংগঠনগুলির তরফে জানানো হয়েছে, GST-র কারণে ডিজেলের দাম অত্য়াধিক বেড়ে গিয়েছে। তাই ন্যূনতম ৭ টাকা ভাড়ায় বাস চালালে মুনাফা বলেই কিছু থাকছে না। এর আগে মুখ্যসচিবের সঙ্গে আলোচনাতে বসেন। জ্বালানি তেলের ওপর জিএসটি চালু সহ একাধিক দাবিতে তোলেন বাসমালিক সংগঠনগুলি।