নিজস্ব প্রতিবেদন: অগ্নিকাণ্ডের পর কেটে গেছে প্রায় দেড় দিন। তারপরেও বাগে আসেনি আগুন। এখনও বহু পকেট থেকেই ধোঁয়া বেরোতে দেখা যাচ্ছে।  সোমবার  সকাল থেকে  ফের দমকল কর্মীরা পকেটে লুকিয়ে থাকা আগুন নেভানোর চেষ্টা  চালিয়ে যাচ্ছেন। হোস পাইপ দিয়ে জল ছেটানো হচ্ছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিকে সপ্তাহের প্রথম দিনেই চিত্রটাই বদলে গিয়ে গড়িয়াহাট বাজারের। বন্ধ দোকানের ঝাঁপ । গড়িয়াহাটে অগ্নিকাণ্ড রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে হকারদের।  দিন আনা দিন খাওয়ার লড়াই। প্রতিদিনের বিক্রিবাটরার ওপরেই দিনগুজরান। গড়িয়াহাটের বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে গ্রাউন্ড ফ্লোরের অনেকের দোকান। সর্বস্ব পুড়ে খাক । চোখের সামনে এখন শুধুই অন্ধকার দেখছেন তাঁরা।  কারও বেঁচে গিয়েছে কিছু মালপত্র। সেটুকু সম্বল করেই ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই।


আরও পড়ুন:  মালদহে বেসরকারি হোটেলেই অমিত শাহ-র হেলিপ্যাড, বিকল্প পথ খুঁজল বঙ্গ বিজেপি


প্রসঙ্গত, শনিবার মধ্যরাতে গড়িয়াহাট মোড়ের একটি বহুতলে আগুন লাগে। দাহ্য বস্তু থাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়তে থাকে দ্রুত। প্রথমে একটি জনপ্রিয় পোশাকের বিপণি প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগে। তারপর নিমেশে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশের দোকানে। প্রথমেই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ১৫ টি ইঞ্জিন। ছুটে যান দমকলমন্ত্রী সুজিত বসুও। ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে অসুবিধা হবে।


আরও পড়ুন: মুখ ফসকে বেরিয়ে গেল বেফাঁস কথা! ব্রিগেডে মমতাকে অস্বস্তিতে ফেললেন একমাত্র এই হেভিওয়েট নেতা


এদিকে, আগুন লাগার ঘটায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। বাড়িটি বিপজ্জনক জেনেও কেন পুরসভা ব্যবস্থা নেয়নি? প্রশ্ন তোলেন স্থানীয় বিজেপি কাউন্সিলর। অন্যদিকে মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার বলেন, ভবিষ্য়তে এমন ঘটনা এড়াতে আরও সতর্ক হতে হবে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয়রাও।