নিজস্ব প্রতিবেদন: এবার করোনা আক্রান্ত হলেন আলিপুর জেলা আদালতের এক বিচারক।
 গত ৩ জুন করোনা পরীক্ষার জন্য তাঁর নমুনা সংগ্রহ করা হয়। রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। বর্তমানে এক বেসরকারি হাসপাতালে তিনি চিকিত্সাধীন । গত ২৮ মে তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। ওই সময় কারা তাঁর সংস্পর্শে এসেছেন সে বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে বলে আদালত সূত্রে খবর।
অন্যদিকে,  শর্তসাপেক্ষে ১১ জুন থেকে হাইকোর্ট খোলার কথা ঘোষণা হতেই শুরু হল স্যানিটাইজেশন প্রক্রিয়া। প্রধান বিচারপতির ঘর-সহ প্রত্যেকটি জায়গায় স্যানিটাইজারের কাজ চলছে। হেরিটেজ এই বিল্ডিংয়ে আগামী ২দিন ধরে চলবে এই কাজ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: শর্ত সাপেক্ষে ১১ জুন থেকে খুলবে হাইকোর্ট, শুরু হবে এজলাসে শুনানি
অ্যাডভোকেট জেনারেল ও পিপির চেম্বারও স্যানিটাইজ করা হয়। উল্লেখ্য, অনলাইন নয়, আবার এজলাসে দাঁড়িয়ে মামলা শুনানি শুরু হচ্ছে কলকাতা হাইকোর্টে। হাইকোর্ট সূত্রে খবর, অতি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত রয়েছে বেশকিছু মামলা। সেইসব মামলাগুলির দু'পক্ষের আইনজীবীরা সম্মত হলে তবেই ফিজিক্যাল হিয়ারিং বা এজলাসে শুনানি করা হবে। 


উল্লেখ্য, শুক্রবার সন্ধ্যায় হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল রাই চট্টোপাধ্যায় সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং বজায় রেখে নতুন নিয়ম মেনে এজলাসে শুনানির বিস্তারিত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন। এর পরবর্তী পর্যায়ে স্থির হবে সপ্তাহে ৩ দিন অন্তত কোর্ট করা যায় কি না। যদিও করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকার মধ্যে তড়িঘড়ি হাইকোর্ট চালুর সিদ্ধান্তে ধন্দে আইনজীবীরা। শর্ত সাপেক্ষে হাইকোর্ট খোলার কথা বলা হলেও, এর পিছনে কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে আইনজীবীদের মধ্যে।