নিজস্ব প্রতিবেদন: সোমবার পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হল ঠাকুরপুকুর ক্যান্সার হাসপাতালের পরিষেবা। শুধু তাই নয়, বন্ধ করে দেওয়া হল হাসপাতাল  সংলগ্ন সব দোকানপাটও।  ওই এলাকায় সমস্ত রাস্তা বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড করে দেওয়া হয়েছে। অযথা কেউ গলিতে না ঢুকতে বা বেরোতে পারে, সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে। স্থানীয়রা নিজেরাই রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছেন। এলাকার মানুষ আতঙ্কিত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রসঙ্গত, ঠাকুরপুকুর ক্যান্সার হাসপাতালে কিছুদিন আগে মুর্শিদাবাদের সালারের এক বৃদ্ধ ভর্তি হন। চিকিত্সায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যান তিনি। এরপর ফের অসুস্থ বোধ করায় ঠাকুরপুকুর ক্যান্সার হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিত্সকদের সন্দেহ হওয়ায় তাঁর নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এরপর তাঁকে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। বেলেঘাটা আইডি হাসপাতাল সূত্রে খবর, তাঁর পরীক্ষার রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে। যদিও স্বাস্থ্যভবন সূত্রে এখনও কিছু জানা যায়নি।  এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই আতঙ্ক ছড়ায় হাসপাতালে। শনিবার সকাল থেকেই হাসপাতাল অনির্দিষ্টকালের বন্ধ করে দেওয়ার সিন্ধান্ত নেন কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, ওই ব্যক্তির বাড়ির ৩১ জন সদস্যকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে। আর কে কে ওই ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছেন কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আপতত, সোমবার পর্যন্ত সব পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছে। সেটি বাড়তেও পারে। এরপর ধাপে ধাপে পরিষেবা স্বাভাবিক করা হবে। জরুরিভিত্তিতে কোনও রোগী এলে তাঁকে পরামর্শ দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।


EXCLUSIVE: 'সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই', তুচ্ছ করোনাকে হারাতে সম্প্রীতির অনন্য নজির বেলগাছিয়ায়


(এই প্রতিবেদনে অনিচ্ছাকৃত ভুলবশত টাটা মেডিক্যাল হাসপাতালের নাম উল্লেখ করা হয়। দ্রুততার সঙ্গে ভুল সংশোধন করা হয়েছে। এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল)