নিজস্ব প্রতিবেদন:  অনেকেই ওয়ার্ক ফর্ম হোম করেছেন। কিন্তু এমন একটা পেশা যেটায় সেটা হয় না। ভিক্ষাবৃত্তি!  ওদের পেশার সবচেয়ে ভালো জায়গা মন্দির প্রাঙ্গণ।আর তেমন বড়োসড়ো মন্দির হলে তো কথাই নেই।কিন্তু ভাবুন তো মন্দির যদি বন্ধ হয়ে যায় যেমন লক ডাউনে হয়েছিল তাহলে এই মানুষগুলোর পেট চলছে কিভাবে। কালীঘাট মন্দিরের সামনে অনেকে মরণাপন্ন সেই নিদারুণ ছবিটাই ধরা পড়ল।
ওঁদের নিয়ে আমরা অনেক কিছু বলি কিন্তু এই লোক ডাউনের বাজারে ওদেরও পেট চলছে কীভাবে। ভেবেছে স্থানীয় দুর্গাপুজোর পাড়া আলিপুর সর্বজনীন।  
মন্দিরের সামনে সবচেয়ে ভালো ভিক্ষাবৃত্তির। দক্ষিণেশ্বর খুলেছে বেলুড় মঠ খুলতে চলেছে কিন্তু কালীঘাট যে বন্ধ। কালীঘাটের সামনে ভিক্ষা করেন এরকম মানুষের সংখ্যা বড় একটা কম নয়।   কালী ঘাট খোলা হোক দাবী নিয়ে দুর্গা পুজোর সংগঠন* কালীঘাটের সামনে ভিক্ষুকদের সাহায্য পুলিশ কর্মীদের সহযোগিতায়।
আরও পড়ুন: 'এই সময়ে ফি বৃদ্ধি করবেন না', প্রাইভেট স্কুলগুলোকে অনুরোধ শিক্ষামন্ত্রীর
লক ডাউন। পুলিশকর্মীদের সহযোগিতায় বন্ধ মন্দিরের সামনেই তাদের কিছু সাহায্য করবেন আলিপুর সর্বজনীনের সকলে। প্ল্যাকার্ড নিয়ে আবেদন জানাবেন মন্দির খোলবার। আলিপুর সার্বজনীন পূজো এবছর পঁচাত্তর বছরে পদার্পণ করবে। সাহায্যের মধ্যে থাকবে আয়ুষ নির্ধারিত করোনা প্রতিষেধক হোমিওপ্যাথি ওষুধও।