ওয়েব ডেস্ক : একসময়ের ঘোর শত্রু যাঁরা আজ বিদ্রুপেও তাঁদের ঠাঁই নেই। ঘৃণাতেও নেই। মমতার বক্তব্যে কোনও গুরুত্বই পেল না রাজ্যের মূল দুই বিরোধী দল, কংগ্রেস ও সিপিএম। পঞ্চাশ মিনিটের বক্তৃতার শুধুই ছিল বিজেপি। আপোসহীন সিপিএম বিরোধিতা তাঁকে চিনিয়েছে মহাকরণের রাস্তা। সিপিএমের B টিম বলে লাগাতার বিষোদগার করে গিয়েছেন কংগ্রেসকে। এবার নামমাত্র উল্লেখ করলেন না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সংখ্যার বিচারে এখনও কংগ্রেস ও সিপিএম তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু, বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন ১০ শতাংশ ভোট আর তিনটি আসন নিয়ে বিধানসভায় আসা বিজেপিকে। মমতা মনে করেন রাজ্যে আগামী দিনের শত্রু গেরুয়া শিবিরই।


২০১৯-এই মোদীকে ক্ষমতাচ্যুত করে জাতীয় পরিসরে নির্ণায়ক শক্তি হয়ে উঠতে চান তিনি। তাই কেন্দ্র বিরোধিতার দৌড়ে লালু-নীতীশ-কেজরিওয়ালের পাশাপাশি রাখলেন নিজেকেও। ইস্যু ধরে ধরে বিজেপিকে নিশানা। প্রকল্প ধরে ধরে কেন্দ্রকে তোপ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তৃতা জুড়ে রইল বিজেপি। কংগ্রেস ও সিপিএম এখন তাঁকে ভাবায় না। তাঁর লক্ষ্য আরও উঁচুতে। শত্রু আরও শক্তিশালী।