নিজস্ব প্রতিবেদন: একুশে ভোটে অন্তত ৫০ আসনে পুনর্গণনার দাবিতে আদালতের দরজা কড়া নাড়ার ভাবনা-চিন্তা চলছে গেরুয়াশিবিরেও। সেখবর প্রকাশ্যে আসতে এবার পাল্টা টুইট করলেন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। লিখলেন, 'বাংলার মানুষের রায় মানতে পারছে না। রাজ্য অশান্তি পাকানোর সুযোগ খুঁজছে'। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নন্দীগ্রামে রায় চ্যালেঞ্জ করে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। আরও ৪ কেন্দ্রের তৃণমূলের পরাজিত প্রার্থীরাও গণনায় কারচুপির অভিযোগে হাইকোর্টে দায়ের করেছে নির্বাচনী আবেদন (Election Petition)। চুপ করে বসে নেই বিজেপিও।


গতকাল, বহরমে চা-চক্রের দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, আইনি দলের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আমরাও নির্বাচনী আবেদন করতে চাই। প্রস্তুতি প্রায় সারা।  বিজেপি (BJP) সূত্রের খবর, রাজ্যে এমন ৫০ বিধানসভা কেন্দ্র রয়েছে, যেখানে হারের ব্যবধান যৎসামান্য। সেই আসনগুলিতে পুনর্গণনা চেয়ে আবেদন করা হবে হাইকোর্টে। 


 



দিলীপ ঘোষের আগেই অবশ্য পুনর্গণনার দাবিতে আদালতের যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন রাজ্য বিজেপি সহ-সভাপতি প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, 'আইনজীবীদের সঙ্গে কথাবার্তা বলছি। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন নেতৃত্ব। ৫০ আসনে আমরা দ্বিতীয় স্থানে। খুব কম মার্জিনে হেরেছি। কোথাও ২-৩ হাজার, কোথাও হাজারের ব্যবধান। বেলা ১২টার পর একাধিক জায়গায় তৃণমূল আশ্রিত গুন্ডাদের ভয়ে গণনাকেন্দ্র ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন বিজেপির এজেন্টরা।' এদিকে নন্দীগ্রাম মামলায় বিচারপতি নিরপেক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তৃণমূলনেত্রীর আইনজীবী। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে এজলাস বদলের আবেদন জানিয়েছেন তিনি। আগামী বৃহস্পতিবার মামলার পরবর্তী শুনানি।