নিজস্ব প্রতিবেদন:  শুরু হয়ে গিয়েছে ‘দিদিকে বলো’ প্রচার। ঘরে ঘরে গিয়ে ইতিমধ্যে জনসংযোগ বাড়ানোর প্রয়াসে নেতা মন্ত্রীরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



তৃণমূল সূত্রের খবর, দুশোরও বেশি বিধায়ককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আগামী দুদিনের মধ্যে ‘দিদিকে বলো’ প্রচার নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করবেন। ইতিমধ্যেই সাংবাদিক বৈঠক করেছেন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গ্রামের ক্ষেত্রে প্রত্যেক বিধায়ককে নিজের এলাকায় গিয়ে থাকতে হবে। সেখানকার জনপ্রতিনিধি, সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলতে হবে, তাঁদের অভাব অভিযোগ শুনতে হবে। শহরের ক্ষেত্রে প্রত্যেক বিধায়ককে নিজের ওয়ার্ডে গিয়ে থাকতে হবে।  প্রবীর ঘোষাল, অরূপ রায়ের মতো তৃণমূল নেতৃত্ব বুধবার থেকে পথে নেমে পড়েছেন।


জাতীয় মেডিক্যাল কমিশন বিলের প্রতিবাদে আজ দেশজুড়ে চিকিত্সকদের ধর্মঘট


বুধবার সকাল থেকেই শহর থেকে গ্রামের রাস্তায় তৃণমূল নেতৃত্বের প্রচারাভিযান দেখে কার্যত মনে হচ্ছে নির্বাচন এসে গিয়েছে। আসলে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের কথা মাথায় রেখেই এই প্রচারে নেমেছে মমতা-শিবির। প্রথমত, জনসংযোগ বাড়ানোর মধ্য দিয়ে একেবারে মানুষের মনের কাছে পৌঁছতে চাইছে তৃণমূল।


দ্বিতীয়ত, কাটমানি-সহ একাধিক ইস্যুতে বিরোধীরা যে গত দু-তিন মাস ধরে আক্রমণ শানিয়েছেন, তার পাল্টা জবাব দিয়ে তৃণমূলও দেখাতে তত্পর, তাঁরা কতটা মানুষের কাছে পৌঁছেছে। আগামী ১০০দিন ধরে চলবে জনসংযোগ বাড়ানোর এই প্রয়াস।


উল্লেখ্য, বুধবার থেকেই দেখা যাবে, তৃণমূলের তাবড় নেতামন্ত্রীরা গ্রামগঞ্জ চষে বেড়াচ্ছেন, সেখানেই গ্রামবাসীদের বাড়িতে বসে খাচ্ছেন। আসলে তাঁরা যে কতটা মানুষের অন্দরমহলে পৌঁছচ্ছেন, তাই এই প্রচারাভিযানে ধরা পড়বে।