ওয়েব ডেস্ক: এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতাল। দরজা দরজায় ঘুরতে গিয়ে পেরিয়ে গেছে ৬ ঘণ্টার গোল্ডেন আওয়ার। আর তারই মাসুল গুণতে হল কুলতলির ব্যবসায়ীকে। জোড়াই গেল না কুলতলির ব্যবসায়ীর কাটা পা। তবে আঘাত পাওয়া পায়ের যথাযথ চিকিত্‍সা চলছে। হতাশ রোগীর আত্মীয়েরা। সেপ্টি সেমিয়ার আতঙ্ক থেকেই যাচ্ছে। তাই ক্ষতস্থান খোলা রেখেই পর্যায়ক্রমে চলছে ড্রেসিং। (মুখ্যমন্ত্রীর কড়া নির্দেশ, তাও দুর্ঘটনায় কাটা যাওয়া পা নিয়ে হাসপাতালের দরজায় ঘুরলেন রোগীর পরিজনরা)  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কীন্তু যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাঁরা কী বলছেন? CMRI -এর দাবি, রোগীকে এমারজেন্সিতে আনাই হয়নি। পরিবারের লোকজন এক অজ্ঞাতপরিচয় বেঁটে লোকের সঙ্গে কথা বলেন। ওই ব্যক্তিই অ্যাডমিশনের জন্য ৫০ হাজার ও ICCU চার্জ ৪০ হাজার টাকা দাবি করে। আমাদের কোনও চিকিত্সক বা প্রতিনিধির সঙ্গে কথা না বলেই আহতের পরিবার চলে যায়। যাঁরা হাসপাতালের ভিতরেই ঢুকলেন না, তাঁদের চিকিত্সা কীভাবে করবেন?


কাটা পা হাতে শহরের হাসপাতালে, হাসপাতালে ঘুরলেন কুলতলির সুনীল পাত্রের আত্মীয়-পরিজনরা। কুলতলি থেকে কলকাতা। বেসরকারি থেকে সরকারি। চিকিত্সা করাতে গিয়ে দিনভর হয়রনি। দুই বেসরকারি হাসপাতাল ঘুরে SSKM -এ দীর্ঘ অপেক্ষা। ১৪ ঘণ্টার দৌড়ঝাঁপ শেষেও জোড়া লাগানো গেল না কাটা-পা। হাসপাতালের অমানবিকতাক মাসুল গুণতে হল ব্যবসায়ী সুনীল পাত্রকে।