ভোরের শহরে মালবাহী গাড়ির বেলাগাম গতিতে প্রাণ গেল দুজনের
ভোরের শহরে মালবাহী গাড়ির বেলাগাম গতি অব্যাহত। শনিবারই হেস্টিংসে গতির বলি হন দুজন। রবিবার ভোরে প্রাণ গেল আরও দুজনের।ছুটির সকাল। ঘড়িতে তখন সাতটা কুড়ি। গঙ্গাস্নান সেরে ক্যালকাটা সুইমিং ক্লালের কাছে রাস্তা পার হচ্ছিলেন মা ও ছেলে। আনন্দপুর নস্করহাটের বাসিন্দা মীরা দেবী ও তাঁর ছেলে অরুণ রাণা। ঠিক সেসময়ই ক্লাবের উল্টোদিকে থেকে দক্ষিণ দিকে বেপরোয়া গতিতে ছুটছিল একটি মিনি ট্রাক। আচমকাই মা ও ছেলেকে পিষে দেয় ট্রাকটি।
ওয়েব ডেস্ক: ভোরের শহরে মালবাহী গাড়ির বেলাগাম গতি অব্যাহত। শনিবারই হেস্টিংসে গতির বলি হন দুজন। রবিবার ভোরে প্রাণ গেল আরও দুজনের।ছুটির সকাল। ঘড়িতে তখন সাতটা কুড়ি। গঙ্গাস্নান সেরে ক্যালকাটা সুইমিং ক্লালের কাছে রাস্তা পার হচ্ছিলেন মা ও ছেলে। আনন্দপুর নস্করহাটের বাসিন্দা মীরা দেবী ও তাঁর ছেলে অরুণ রাণা। ঠিক সেসময়ই ক্লাবের উল্টোদিকে থেকে দক্ষিণ দিকে বেপরোয়া গতিতে ছুটছিল একটি মিনি ট্রাক। আচমকাই মা ও ছেলেকে পিষে দেয় ট্রাকটি।
আরও পড়ুন নিজের বেলায় বুঢ্ঢা হোগা তেরা বাপ, আর বাড়ির ধন্যি মেয়েরা বিয়ের পর থেকে যাক অন্তরালে!
প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, মিনিট্রাকটির গতি এতটাই বেশি ছিল , যে প্রাণ যেতে পারত আরও কয়েকজনের।দুজনকে তড়িঘড়ি SSKM হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, তাদের মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। অরুণ কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। বাবা সঞ্জয় রাণা গাড়ি চালান। তিন ভাইবোনের মধ্যে মেজো অরুণ। দুর্ঘটনার পরই চালক পলাতক। তার খোঁজে তল্লাসি চলছে।
আরও পড়ুন অভিষেকেই হার্দিকের হৃদয় ভোলানো বোলিংয়ে তছনছ নিউজিল্যান্ডের ইনিংস