নিজস্ব প্রতিবেদন: বিমানবন্দরের পথে যানজট থেকে আংশিক নিষ্কৃতি দক্ষিণ ও পূর্ব কলকাতার বাসিন্দাদের। উলটোডাঙা উড়ালপুলের বিশ্ব বাংলা সরণি থেকে কাজি নজরুল ইসলাম সরণি-মুখি শাখা খুলে দিতে সবুজ সংকেত দিলেন ইঞ্জিনিয়াররা। বৃহস্পতিবার বিস্তারে সেতুর স্বাস্থ্যপরীক্ষার পর এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন তাঁরা। তবে বিশ্ব বাংলা সরণিমুখি শাখা কবে চালু হবে তা অনিশ্চিত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বৃহস্পতিবার সেতুর ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পরিদর্শনের পর ইঞ্জিনিয়াররা কাজি নজরুল ইসলাম সরণিমুখি অংশ খুলে দেওয়ার অনুমতি দেন। তবে উলটো দিকের অংশে কবে যান চলাচল শুরু হবে তা নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেননি তাঁরা। খুব তাড়াতাড়ি কাজ হলেও অন্তত ২ মাস বন্ধ থাকবে উড়ালপুলের বিমানবন্দর থেকে কলকাতাগামী অংশ। 


বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধুমাত্র পায়ার ক্যাপেই নয়, ফাটল ধরেছে সেতুর একাধিক অংশে। সেই সব জায়গায় ইস্পাতের স্তম্ভ দিয়ে ভারবহনের ব্যবস্থা হবে। প্রথমে পায়ার ক্যাপে ইস্পাতের পাত জড়িয়ে শুরু হবে মেরামতির কাজ। ধীরে ধীরে হাত দেওয়া হবে অন্যান্য জায়গাতেও। 


ওদিকে বিমানবন্দর থেকে কলকাতামুখী যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে কেষ্টপুর খালের ওপর একটি বেইলি ব্রিজ তৈরির কথা ভাবছে কেএমডিএ। বেইলি ব্রিজ দিয়ে কাজি নজরুল ইসলাম সরণি দিয়ে বিধাননগরের ঢুকবে ছোট গাড়ি। পিএনবি হয়ে সেই গাড়ি পৌঁছে যাবে বিশ্ব বাংলা সরণিতে। 


পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বৃহস্পতিবার বিকেলে বলেন, সেতুটি যত শক্তপোক্ত করে তৈরি করার কথা ছিল ততটা শক্ত করে তৈরি হয়নি। ফলে বিভিন্ন জায়গায় ফাটল দেখা গিয়েছে। সেতুটির নির্মাণকারী সংস্থা ম্যাকেন্টোস বার্নের কর্তাদের ডাকা হয়েছিল। তাদের সেতুর ফাটল মেরামত করে দিতে বলা হয়েছে।