ওয়েব ডেস্ক: লোকবলের অভাবে  ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে শিকেয় উঠতে চলেছে আল্ট্রা সোনোগ্রাফি পরিষেবা । আল্ট্রা সোনোগ্রাফির সাধারণ থেকে সাধারণতম পরীক্ষার জন্যেও হাসপাতালে গেলে পাঁচ মাস পরে তারিখ মিলছে । ফলে চূড়ান্ত দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন  বাইরে থেকে চিকিত্সা করাতে আসা রোগীরা। অনেকেই বেশি টাকা দিয়ে বেসরকারী চিকিত্সাকেন্দ্রে পরীক্ষা করাতে বাধ্য হচ্ছেন ।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সঙ্কট যে রয়েছে তা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও। রেডিওলজি বিভাগে ৩ জন আরএমও এবং একজন সহকারী অধ্যাপকের পদ খালি থাকাতেই দুর্ভোগ, জানাচ্ছেন  হাসপাতাল সুপার। পর্যাপ্ত লোক না থাকাতে  হাসপাতালের তিনটি আল্ট্রা সোনোগ্রাফি মেশিনের মধ্যে মাত্র দুটি চালানো সম্ভব হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তবে যে দুটি মেশিন ব্যবহার করা যাচ্ছে তার মধ্যেও  একটি  বরাদ্দ হাসাপাতালে চিকিত্সাধীন রোগীদের জন্য। ফলে বাইরে থেকে চিকিত্সা করাতে আসা আউটডোর রোগীদের পরীক্ষার জন্য সম্বল মাত্র একটি  মেশিনে। স্বাভাবিকভাবেই পিছিয়ে যাচ্ছে পরীক্ষার তারিখ।