নিজস্ব প্রতিবেদন: গোটা শহর কলকাতা যখন ঘুমায়, ওরা তখন জাগছে। ওরা পোস্টার লিখছে। বিপ্লবের গান বাঁধছে। র‍্যাগিংয়ের প্রতিবাদ করছে। অভিযুক্তদের বিচারের দাবিতে আন্দোলন করছে। ৭০'র নকশাল পিরিয়ড নয়, এই ছবি এই দশকেরই। র‍্যাগিংয়ের প্রতিবাদ করে সিনিয়রদের রোষানলে পড়েছেন। ঢুকতে পারছেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের ল হোস্টেলে। অভিযোগ লিখিত আকারে জমা করিয়েছেন উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তির টেবিলে। কিন্তু কাজ হয়নি। 'অগত্যা', হত্তে দিয়ে পড়ে থাকার পথই বাছল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উনিশ-কুড়িরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- কাজের টোপ দিয়ে ভিনরাজ্যের মেয়েদের আনা হত শহরে, স্বীকারোক্তি বার ডান্সার-কাণ্ডের অভিযুক্তের


ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগ, ল হোস্টেলে র‍্যাগিংয়ের প্রতিবাদ করাতেই সিনিয়রদের রোষানলে পড়তে হয়েছে তাদের। উপাচার্যের কাছে অভিযোগ করায় দিনরাত চলছে শাসানিও। বিচার পেতে তাই কলেজ স্ট্রিট ক্যাম্পাসের দ্বারভাঙা হলে উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছে একঝাক তরুণ-তরুণী। উপাচার্যের ঘরের সামনেই চলছে অবস্থান বিক্ষোভ। তবে এখনও কোনও ইতিবাচক ভূমিকা নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ, এমনই দাবি ছাত্রদের। আন্দোলনকারী পড়ুয়াদের অভিযোগ, পদক্ষেপ গ্রহণ তো দূরস্থ, উল্টে অভিযুক্তদের সঙ্গেই বৈঠক করছেন উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তি। যদিও এই বিষয়ে মুখ খুলতে নারাজ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এসবের পরও পড়ুয়ারাও কিন্তু নিজেদের অবস্থানে অনড়। অভিযুক্তদের শাস্তি যতদিন না হচ্ছে, এই অবস্থান বিক্ষোভ চলবে বলেও হুমকি দিয়েছে আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা।


আরও পড়ুন- প্রেসিডেন্সির উপাচার্যের সঙ্গে দেখা হল না শিক্ষামন্ত্রীর, ২ ঘণ্টা বসে থেকে ফিরলেন অনুরাধা লোহিয়া