কলকাতা: অভিজিত্ চক্রবর্তীকে  উপাচার্য হিসেবে মানতে নারাজ যাদবপুরের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্ররাও।  চার হাজার পাঁচশ তেত্রিশটি বৈধ ভোটের মধ্যে আটানব্বই শতাংশ ছাত্র ছাত্রী জানিয়েছে,  উপাচার্যের পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন অভিজিত্‍ চক্রবর্তী।   এর আগে কলা বিভাগের সাতানব্বই শতাংশ ছাত্র ছাত্রীও গণভোগে উপচার্যের বিপক্ষে রায় দিয়েছিলেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আগের খবর: যাদবপুরে ফের গণভোট, এবার ইঞ্জিনিয়ারিং ও বিজ্ঞান বিভাগে


কলকাতা: আজ সকাল ১১টা থেকে ফের গণভোট যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। কলাবিভাগের পর এবার পালা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিজ্ঞান বিভাগের। আগামিকালও ভোট নেওয়া হবে, দুপুর একটা পর্যন্ত। এরপর বেলার দিকে শুরু হবে গণনা।


পর্যবেক্ষক হিসেবে সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আনার কথা ভাবছেন ছাত্রছাত্রীরা। এর আগে কলাবিভাগের গণভোটে ৯৭% ছাত্রছাত্রী ভোট দিয়েছিলেন উপাচার্যের বিপক্ষে। অভিজিত্‍ চক্রবর্তীকে উপাচার্য পদে  মানতে নারাজ তাঁরা। এবারের গণভোটেও মূল প্রশ্ন হিসেবে থাকছে, অভিজিত্‍ চক্রবর্তীর কি উপাচার্য পদে থাকা উচিত?   


এর আগে ব্যালট বাক্সও গর্জে উঠল উপাচার্য অভিজিত চক্রবর্তীর পদত্যাগের দাবিতে। যাদবপুরে কলাবিভাগের গণভোটে ৯৬.৯% ভোট পড়েছিল উপাচার্যের বিপক্ষে। মাত্র ৩.১% ছাত্র-ছাত্রী উপাচার্য হিসাবে অভিজিত চক্রবর্তীর স্থায়ীকরণে সম্মতি জানিয়েছিলেন।


কলাবিভাগের মোট ২৯৭০ জন পড়ুয়ার মধ্যে ভোটগ্রহণে অংশগ্রহণ করেছিলেন ২৬০২।