কোথায় গেল সনিকার মোবাইল? দুর্ঘটনার রাতে সুইন হো লেনে নিয়ে গিয়েছিলেন বিক্রমই
সনিকার মোবাইল হারিয়ে যায়নি। পুলিসকে-ই সেই মোবাইল দেওয়া হয়। দাবি বিক্রমেরই এক সহ অভিনেত্রীর। সেই অভিনেত্রীর দাবি, দুর্ঘটনার দিন দুটি মোবাইলই বিক্রমের গাড়িতে পড়েছিল। একটি দাঁড়িয়ে থাকা স্মার্ট ক্যাবের চালককে অনুরোধ করে সনিকাকে সঙ্গে নিয়ে বাইপাসের হাসপাতালে পৌঁছন বিক্রম। তাঁর মনে ছিল দুটি নম্বর। একটি তাঁর বাবার এবং একটি অন্য এক বন্ধুর। বাবার মোবাইল সুইচ অফ পান বিক্রম। অন্য বন্ধুকে ফোন করেন তিনি।
ওয়েব ডেস্ক : সনিকার মোবাইল হারিয়ে যায়নি। পুলিসকে-ই সেই মোবাইল দেওয়া হয়। দাবি বিক্রমেরই এক সহ অভিনেত্রীর। সেই অভিনেত্রীর দাবি, দুর্ঘটনার দিন দুটি মোবাইলই বিক্রমের গাড়িতে পড়েছিল। একটি দাঁড়িয়ে থাকা স্মার্ট ক্যাবের চালককে অনুরোধ করে সনিকাকে সঙ্গে নিয়ে বাইপাসের হাসপাতালে পৌঁছন বিক্রম। তাঁর মনে ছিল দুটি নম্বর। একটি তাঁর বাবার এবং একটি অন্য এক বন্ধুর। বাবার মোবাইল সুইচ অফ পান বিক্রম। অন্য বন্ধুকে ফোন করেন তিনি।
তাঁর মারফতই দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ে অন্য বন্ধুদের কাছে। তাঁরা সবাই হাজির হন হাসপাতালে। হাজির হন তদন্তকারী অফিসার। তিনি বিক্রমের মোবাইল ভেবে একটি রক্তমাখা মোবাইল তুলে দেন বিক্রমেরই এক বন্ধুর হাতে। ওই সহ অভিনেত্রীর দাবি, রোজ শুটিং করার সুবাদে বিক্রমের মোবাইলটি তিনি চিনতেন। বুঝতে পারেন, ওই মোবাইলটি বিক্রমের নয়। মিস্টার সিনহা নামে পুলিসের তদন্তকারী অফিসারকে মোবাইলটি ফিরিয়ে দেন তিনি।
অন্যদিকে সেদিন রাতে সনিকাকে সুইন হো লেনে তিনিই নিয়ে গিয়েছিলেন বলে, পুলিসকে জানিয়েছেন বিক্রম। কিন্তু কেন ওই এলাকায় বাড়ি হওয়া সত্ত্বেও সেখানে না গিয়ে রাস্তার ওপর গাড়িতেই আধ ঘণ্টার ওপর সময় কাটিয়ে ছিলেন তাঁরা? সূত্রের খবর, সাহেবের সঙ্গে গত দু'বছর ধরে সম্পর্কে অবনতি শুরু হয় সনিকার। এক অভিনেত্রীকে জড়িয়েই দুজনের সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু হয়।
গত ছ'মাস সনিকার ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন বিক্রম। বেশ কয়েকটি হোটেলেও সময় কাটান দুজনেই। সূত্রের খবর, ঘনিষ্ঠ মহলে বিক্রম দাবি করেছেন, সেদিন রাতে দুজনেই কিছু মুহূর্ত কাটাতে চেয়েছিলেন। কারণ দু'দিন পরই সনিকার বেঙ্গালুরুতে বাবার কাছে চলে যাওয়ার কথা। সে জন্যই সুইনহো লেনে গাড়ি পার্ক করে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। কথা বলেছিলেন দুজনে।
আরও পড়ুন, 'মদ খেলেও বেসামাল হইনি', ১৮০ ডিগ্রি ভোলবদল বিক্রম চট্টোপাধ্যায়ের!