নিজস্ব প্রতিবেদন: 'এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন না হয়'। তৃতীয় দফায় ভোটের জেলাশাসক ও পর্যবেক্ষকদের ওয়েব কাস্টিং ও সিসিটিভির মাধ্যমে নজরদারিতে আরও সতর্ক থাকার নির্দেশ দিলেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (CEO)। কমিশন সূত্রে খবর, দ্বিতীয় দফায় নন্দীগ্রাম-সহ পূর্ব মেদিনীপুরের একাধিক বুথে ইচ্ছাকৃতভাবে ক্যামেরার মুখ ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এমনকী, পর্যবেক্ষকরা গিয়ে ঠিক করে করে দিয়ে আসার পরেও ফের ক্যামেরা ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফায় ভোট হয়েছে নন্দীগ্রাম-সহ রাজ্যের ৩০টি বিধানসভাকেন্দ্রে। তবে দিনভর নজর ছিল মমতা-শুভেন্দু দ্বৈরথেই। টানটান উত্তেজনার মধ্যে ভোটগ্রহণ চলে নন্দীগ্রামে। বয়ালের একটি বুথে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ঘণ্টা দুয়েক বাদে ওই বুথ থেকে বেরনোর সময়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগে চিঠি দেন উপ নির্বাচন কমিশন সুদীপ জৈনকে (Deputy Election Commissioner Sudip Jain)। বস্তুত, স্রেফ নন্দীগ্রামেই নয়, দ্বিতীয় দফায় ভোটে একাধিক জায়গায় বাহিনীর বিরুদ্ধে অতি সক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে।


আরও পড়ুন: WB assembly election 2021 : দু'দফাতেই দ্বিগুণ, বাজেয়াপ্ত প্রায় ৪০ কোটি! বাংলার ভোটে বেআইনি অর্থে কড়া নজর EC-র


কমিশনের সিদ্ধান্ত, তৃতীয় দফার ভোটে প্রিসাইডিং অফিসারের অনুমতি ছাড়া বুথে ঢুকতে পারবে না কেন্দ্রীয় বাহিনী বা পুলিস। ভোটারদের পরিচয়পত্রও দেখবেন না জওয়ানরা। সেই দায়িত্ব থাকবে ফাস্ট পোলিং অফিসারদের। এদিন জেলাশাসক ও পর্যবেক্ষকের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক(CEO)। সেই বৈঠকে বুথে ওয়েব কাস্টিং ও সিসিটিভির মাধ্যমে নজরদারিতে আরও সতর্ক থাকার নির্দেশ দিলেন।