নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে কোভিড সংক্রমণের জেরে ভোটের প্রচারে রাশ টানল নির্বাচন কমিশন। সন্ধে ৭টা থেকে সকাল ১০ পর্যন্ত কোনও প্রচার কর্মসূচি রাখা যাবে না বলে নির্দেশিকা জারি হল। এর পাশাপাশি বাকি ৩ দফার ভোটগ্রহণের ৭২ ঘণ্টা আগে প্রচার বন্ধ করতে হবে। বিধি অনুযায়ী ব্যবধান থাকে ৪৮ ঘণ্টার।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নির্বাচন কমিশনের কাছে ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম দফার ভোট একসঙ্গে করার দাবি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তবে বাহিনী পর্যাপ্ত না থাকায় তা সম্ভব নয় বলে গতকালই জানিয়েছিল কমিশন। দফা না কমালেও করোনার মোকাবিলা প্রচারে কাঁটছাট করা হল। সন্ধে ৭টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত প্রচার করতে পারবে না রাজনৈতিক দলগুলি। 


 



প্রার্থী ও রাজনৈতিক দলগুলিকেও কোভিডবিধি মেনে চলার কথা মনে করিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বিধিভঙ্গ হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। কমিশন নির্দেশ, সভা-সমাবেশে মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা করতে হবে উদ্যোক্তাদের। তা কমিশনের বেঁধে দেওয়া খরচের হিসেবেই ধরা হবে। এরই সঙ্গে তারকা প্রচারক ও রাজনৈতিক নেতাদের মাস্ক পরে, স্যানিটাইজার ব্যবহার ও দূরত্ব বজায় রেখে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে হবে।



 


এ দিন সর্বদল বৈঠক ডেকেছিল নির্বাচন কমিশন। বৈঠকে শেষ তিন দফা একসঙ্গে করার দাবি করেন তৃণমূলে প্রতিনিধি পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তবে ভোটের সূচি বদলে নারাজ বিজেপি। বিজেপি নেতা স্বপন দাশগুপ্ত বলেন,'বাকি দফা মিলিয়ে দেওয়ার পক্ষে নই। আমরা কমিশনের কোভিড বিধি মেনে চলব। তবে এমন কিছু করা উচিত নয়, যাতে বাকি দফার ভোটাররা অসুবিধাজনক অবস্থায় পড়েন। ভার্চুয়াল প্রচার প্রথম থেকে হলে আপত্তি ছিল না।'


আরও পড়ুন- কমিশনে সর্বদলে তিন দফার ভোট একসঙ্গে করার দাবি TMC-র, সহমত নয় CPM-BJP