ওয়েব ডেস্ক : ২৭ মে রেড রোডে নতুন সরকারের শপথ।  আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে নরেন্দ্র মোদী, সোনিয়া গান্ধী সহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সব নেতাকে। আসতে পারেন শেখ হাসিনাও। তৃণমূল সূত্রে খবর, জাতীয় রাজনীতিতে তৃণমূলকে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলতে এবার থেকে ২ মাস অন্তর দিল্লি যাবেন মমতা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রত্যাবর্তন সম্পূর্ণ, এবার টার্গেট ২০১৯


২০১৪-য় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দেশের মসনদে বসেন নরেন্দ্র মোদী। ৩৪ টি আসন নিয়েও সরকার গঠনে ফ্যাক্টর হতে পারেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুবছর পর  মোদী ঝড় অনেকটাই ফিকে। দুর্নীতি ইস্যুতে কোণঠাসা কংগ্রেসও। ২০১৯-এর লোকসভা ভোটে অন্যতম প্রাসঙ্গিক দল হতে তাই ঘুঁটি সাজানো শুরু করে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।


২৭ মে রেড রোডে শপথ, মোদী-সোনিয়াকে আমন্ত্রণ


২৭ মে রেড রোডে তৃণমূল মন্ত্রিসভার শপথ।  আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, মুলায়ম সিং যাদব, অখিলেশ যাদব, নীতীশ কুমার, লালু প্রসাদ যাদব, দেবেন্দ্র ফড়নবিশ, চন্দ্রবাবু নাইডু-সহ জাতীয় রাজনীতির বহু গুরুত্বপূর্ণ নেতাকে। আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে বাংলাদেশের  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও।


অন্যদিকে, ঘনিষ্ঠ মহলে মমতা জানিয়েছেন, ২ মাস অন্তর দিল্লি যাবেন তিনি। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশের মতে, ২০১৯-এ জাতীয় স্তরে তৃণমূলকে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলতে সলতে পাকানোর কাজটা এখন থেকেই শুরু করে দিতে চাইছেন মমতা। আগামী বছর মেয়াদ শেষ হচ্ছে রাজ্যসভায় তৃণমূলের ৪ সাংসদের।  নতুন সদস্য হিসাবে আরও একজনকে রাজ্যসভায় পাঠাতে পারবেন তিনি। ফলে, সংসদের উচ্চকক্ষে শক্তি বাড়ছে মমতার। এই পরিস্থিতিতে আগামী লোকসভা ভোটে প্রাসঙ্গিকতা বাড়াতে প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শপথ অনুষ্ঠানকেই বেছে নিচ্ছেন বলেই মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশের।