প্রীতম দে: এক নামী থিমশিল্পী আর তাঁকে নিজেদের পুজোয় পাওয়ার জন্য এক ছোট পুজোর উদ্যোক্তারা যা যা করলেন সত্যি লিখে রাখার মতোই। এই শিল্পী ফি বছর দুটি পুজো করেন। শত অনুরোধেও সেটা তিন হয় না। এবারও তাবড় দুই মন্ত্রীকে না করে দিয়েছেন। অথচ এদের বেলায় কী যে হয়ে গেল? ভক্তি দেখে 'ভগবান' এক রবিবার যেচে নেমতন্ন নিয়ে গেলেন সেই ক্লাব দেখতে। যা তিনি কস্মিনকালেও করেননি। মহিলা পরিচালিকারা রাঁধলেন লুচি পোলাও মাংস ইলিশ চিংড়ি। শিল্পী সবিনয়নে না করলেন, চা সিগারেট চেয়ে চেয়ে খেলেন। কত মনের কথা বললেন কিন্তু পুজোয় হ্যাঁ করলেন না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- সত্যি কি সন্তানের জন্ম দিতে পারবে পুরুষও? কী বলছেন চিকিত্‌সকরা


এদিকে এরা জ্যোতিষীর কাছে গিয়েছে। ধর্না দিয়েছে বাড়িতে। প্রতিদিন হোয়াটস অ্যাপে অনেক রিকোয়েস্ট দাদা প্লিজ...দিন যায় হঠাৎ এক সকালে টিং টং। দরজা খুলে শিল্পী হতবাক। মহিলারা সমেত হাজির ক্লাব। এবার শিল্পীই চা মিষ্টি আনালেন। কিন্তু পুজো করার ব্যাপারে বললেন দুটোর কোটা কমপ্লিট। পরের পরের বার করুন এখনই চুক্তি করুন। এরা বলেন এবারও পরের বারও। দুটো পুজোকে কথা ফাইনাল। প্রথা ভাঙবেন? এই ভালবাসা আর নেতা মন্ত্রীদের পুজো করে বোর। ভেতর ভেতর অচেনা পাড়ার পুজোকে বড় করার নেশাটাও যে চাগাড় দিচ্ছে। শেষমেষ কী করবেন ভবতোষ সুতার...?