নিজস্ব প্রতিবেদন: সোনারপুর, কসবা, সিটি কলেজ-সহ বিভিন্ন জায়গায় ক্যাম্প করে ভুয়ো টিকা দিয়েছিল ধৃত ভুয়ো IAS দেবাঞ্জন দেব। তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, কোভিশিল্ড বলে ওই ক্যাম্প থেকে অ্যামিকাসিন (Amikacin) অ্যান্টিবায়োটিক ইঞ্জেকশন সাধারণ মানুষকে দিয়েছিল ভুয়ো IAS দেবাঞ্জন দেব। এরপরেই প্রশ্ন ওঠে কোথা থেকে সেই সমস্ত ওষুধ কিনতেন ধৃত প্রতারক। Zee 24 Ghanta-র অন্তর্তদন্তে প্রকাশ্যে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দেবাঞ্জনকে অ্য়ামিকাসিন (Amikacin) সরবরাহকারী ওই ওষুধ ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বললেন Zee 24 Ghanta-র প্রতিনিধি। 


জানা গিয়েছে, মেহেতা বিল্ডিংয়ের এক ব্যবসায়ীর থেকে ওষুধ কিনতেন ধৃত দেবাঞ্জন দেব। সঞ্জয় মুকিম নামে ওই ব্যবসায়ী জানান, কলকাতা কর্পোরেশেনর যুগ্ম কমিশনার পরিচয় দিয়ে ওষুধ কিনতেন অভিযুক্ত। অ্যামিকাসিন (Amikacin) অ্যান্টিবায়োটিক ইঞ্জেকশন কিনেছিলেন তিনি। ব্যবসায়ীকে এখনও পর্যন্ত ২২ হাজার টাকা দিয়েছিলেন অভিযুক্ত। এখনও বাকি রয়েছে ৫৫ হাজার টাকা। কলকাতা কর্পোরেশনের নামে চেক দিয়েছিলেন ধৃত। এমনকি কসবায় নিজের অফিসকেও কলকাতা কর্পোরেশনের অফিস বলেই দাবি করতেন দেবাঞ্জন দেব।


আরও পড়ুন: Kasba Fake Vaccine Case: দেবাঞ্জনের টিমের সদস্যরা কি ডাক্তার-নার্স? তদন্তে পুলিস


আরও পড়ুন: কীভাবে KMC-র অন্দরে প্রভাব বাড়াল ভুয়ো IAS দেবাঞ্জন? সরষের মধ্যে ভূতের খোঁজে পুলিস


কসবা ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডে (Fake Vaccine Case) আগেই প্রকাশ্যে এসেছে, কলকাতা কর্পোরেশেনর (KMC) বিশেষ কমিশনার তাপস চৌধুরীর সই জাল করে বেসরকারি ব্যাঙ্কে একাধিক অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন ধৃত দেবাঞ্জন দেব (Debanjan Deb)। সেই অ্যাকাউন্টে বিভিন্ন সংস্থা থেকে টাকা নিয়েছিলেন অভিযুক্ত।