ওয়েব ডেস্ক: কমিশনের কোপে সরতে হয়েছিল যাঁদের, তাঁরা ফিরলেন দ্বিগুণ দায়িত্ব নিয়ে। আবার ভোটে নজর কেড়েছিল যাঁদের কাজ, তাঁরা সরলেন অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বের পদে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিধাননগরের কমিশনারের পদ হারিয়ে ইকনমিক অফেন্স উইংয়ের ডিরেক্টর হলেন জাভেদ শামিম। পদমর্যাদা আইজি। 


শিলিগুড়ির কমিশনার মনোজ ভার্মা হলেন আইজি ট্রাফিক।


আসানসোল দুর্গাপুরের কমিশনার সিদ্ধিনাথ গুপ্তা গেলেন আইজি অর্গানাইজেশন পদে।


বারাকপুরের কমিশনার নীরজ কুমার সিংকে পাঠানো হয়েছে আইজি আইবি বর্ডার পদে। 


এই রদবদলে ভোটের ফল কি প্রভাব ফেলল? তথ্য বলছে শিলিগুড়িতে অশোক ভট্টাচার্যের কাছে হেরেছেন তৃণমূলের বাইচুং ভূটিয়া। আবার কামারহাটিতে হারের জন্য সরাসরি বারাকপুর কমিশনারেটের দিকে আঙুল তুলেছেন মদন মিত্র। আবার ভোটের সময় কমিশনের কোপে পড়া অফিসাররা ফিরেছেন স্বমহিমায়। 


উত্তর চব্বিশ পরগনার পুলিস সুপার তন্ময় রায়চৌধুরী পেলেন বারাকপুরের কমিশনারের পদ। তার সঙ্গে ওই জেলার সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব। এই ক্ষমতা আগে ছিল ডিআইজি প্রেসিডেন্সি রেঞ্জের হাতে। 


নদিয়ার পুলিস সুপার ভাস্কর মুখার্জি পেলেন উত্তর চব্বিশ পরগনার পুলিস সুপারের দায়িত্ব।
 
ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুরের সুপার ভারতী ঘোষ।  


ডিআইজি বর্ধমান রেঞ্জের আওতাভুক্ত হচ্ছেন হুগলির সুপারভিসারি অফিসার। 


ডিআইজি প্রেসিডেন্সি রেঞ্জ হচ্ছেন হুগলির সুপারভিশারি অফিসার-সুব্রত মিত্র।