ওয়েব ডেস্কঃ সব মানুষই কোথাও না কোথাও একটু অদ্ভূত রকমের হয়। নিজেরাও হয়ত নিজেদের মধ্যে সেই অদ্ভূত ব্যপারগুলো ঠিক খুঁজে পাই না। কিন্তু ভালোবাসার মনুষটির কাছে কিছুতেই সেগুলো লুকানো থাকে না। তাকে কাছে পেলেই বেড়িয়ে পড়ে সেই অদ্ভূতুরে ইচ্ছে গুলো। কারণ এগুলোই তাকে আরো কাছে আনে, এগুলোর না থাকা তাকে ‘মিস’ করতে দেয়।
মহিলাদের এমনই ৭ টি অদ্ভত জিনিস যা তার ‘বয়ফ্রেন্ড’ বা ‘হাজব্যান্ড’-এর খুব পছন্দের: -


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


১। বুকে মাথা রেখে শোয়া- সারাদিনের খাটুনির পর একটু বিশ্রাম অথবা শোফায় বসে টিভি দেখা, এরকম সময় সব মেয়েরাই ভালোবাসার মানুষটির বুকে মাথা রেখে হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে শুতে পছন্দ করেন। কাছের মানুষটির হাতের আড়ালে নিজেকে সবথেকে বেশি সুরক্ষিত মনে করেন।



২। ঘুমোনোর পদ্ধতি- সব পুরুষই তার ভালোবাসার মানুষকে ঘুমন্ত দেখতে পছন্দ করেন। প্রেমিকা বা স্ত্রিয়ের ঘুমের পদ্ধতি যেমনই হোক না কেন, সে বিকট শব্দে নাক ডাকুক বা হাঁ করে ঘুমোক, ঘুম ভেঙে পাশে তাকে নিশ্চিন্তের ঘুম ঘুমোতে দেখলে ঠোঁটের একটা হাসি ফুটে উঠবেই।



৩।ভয় পাওয়া- আরশোলা দেখে ভয় কিংবা মাকড়সা দেখে চিৎকার। অনেক শক্ত মনের মানুষও বড় অদ্ভূত অদ্ভূত জিনিসে ভয় পান। তবে এতে বিরক্ত না হয়ে বরং খুশিই হন তার পুরুষ সঙ্গীটি। আরশোলা মেরে প্রেমিকাকে ভয়মুক্ত করে বীরপুরুষ হতে তার ভালোই লাগে। কারণ এর থেকেই টের মেয়েটি তার উপর কতটা নির্ভরশীল।



৪। না ভেবেচিন্তে করে ফেলা কিছু কাজ- হঠাত ইচ্ছে হলো প্রেমিক বা স্বামীকে রান্না করে খাওয়াতে হবে। আর সেই ইচ্ছেপূরণ করতে গিয়ে রান্নাঘরের দফারফা শেষ। এমন কাণ্ড দেখে কার না মাথা গরম হয়। কিন্তু যার জন্য এত কাণ্ড তিনি খুশিই হন। কারণ তাকে ভালোবাসেন বলেই না প্রেমিকা বা স্ত্রীয়ের এমন পাগলামি।



৫। বন্ধুদের সঙ্গে থেকে মেসেজ করা- অনেক পুরুষই পছন্দ করেন না তাঁর স্ত্রী বা প্রেমিকার অন্য বন্ধুদের সঙ্গে ‘আউটিং’। তবে একটু যারা পাকা মাথার মানুষ তারা কখনই এমন কাজ করবেন না। বন্ধুদের সঙ্গে সারাদিনের হুল্লোড়ের পর রাত্রে ভালোবাসার মানুষটির একটা ফোনই তাঁর মুখে হাসি ফোটানোর জন্য জথেষ্ট।



৬। তৈরি হতে প্রচুর সময় নেওয়া- মেয়ে মানেই সাজগোজ করতে প্রচুর সসয় নেবে এমনটাই হওয়ার কথা। কিন্তু দেরিটা যখন ‘লিমিট’ ছাড়া হয় তখন রাগে মাথা গরম হয়ে জায়। কিন্ত এত অপেক্ষার পর সুন্দরি ‘গার্লফ্রেন্ড’কে দেখে নিমেষে উধাও হয়ে যায় সব রাগ।



৭। আরও অনেক আন্তরিক হয়ে যান- প্রেমিকা বা স্ত্রী তাকে কতটা ভালোবাসেন তা তাঁর ভালো করেই জানা। নতুন করে প্রমাণ দেওয়ার কিছুই নেই। তবুও মাঝেমাঝে জানতে ইচ্ছে করে। হালকা হাতটা ধরা বা এক টুকরো চকোলেট ভেঙে খাইয়ে দেওয়া অনেকখানি ভালোবাসার কথা বলে দেয়।