নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে লকডাউন চলছে দেশজুড়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ৩ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে লকডাউনের মেয়াদ। জরুরি পরিষেবা ছাড়া সমস্ত কিছুই বন্ধ। বেশির ভাগ জায়গাতেই বন্ধ দোকান-পাট, বাজার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

লকডাউনে ঘরবন্দি হাজার হাজার মানুষ। জোগানের অভাবে হু হু করে বেড়ে চলেছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম। পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বেড়েছে কালোবাজারি। একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে গার্হস্থ্য হিংসার ঘটনাও। মাত্র ১১ দিনে জাতীয় মহিলা কমিশনে জমা পড়ে প্রায় ৯২ হাজার গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ।


পরিসংখ্যান বলছে, লকডাউনে গার্হস্থ্য হিংসার পাশাপাশি শিশু নির্যাতনের ঘটনাও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘লিবার্টিজ অ্যান্ড সোশ্যাল জাস্টিস’।


আরও পড়ুন: লকডাউনে মদ্যপানে লাগাম দেওয়া জরুরি; কড়া পদক্ষেপ নিক প্রশাসন! পরামর্শ WHO-এর


এই সংস্থা ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব হিউম্যান রাইটস এবং দিল্লি হাইকোর্টে লকডাউনে গার্হস্থ্য হিংসায় ক্ষতিগ্রস্থদের সুরক্ষা চেয়ে একটি আবেদন পেশ করেছে। এর পাশাপাশি আক্রান্তদের পৃথক আবাসন এবং অন্যান্য সহায়তার ব্যবস্থা করার আবেদন জানিয়েছে এই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। হাইকোর্টও এই আবেদনের গ্রহণ করে যত দ্রুত সম্ভব এই আবেদনের শুনানির বিষয়ে বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছে।