ওয়েব ডেস্ক: পুরি বরাবরই বাঙালীর সেকেন্ড হোম। ওড়িশার এই জনপদে বাঙালীর সংখ্যা বোধ হয় ওড়িয়াদের চেয়ে সামান্য বেশীই হবে। আর সেই পুরিতেই জগন্নাথ মন্দির। পুরি আর শ্রীমন্দির (জগন্নাথ মন্দির) সম্পর্কে নতুন করে কিছুই বলার নেই, সবই প্রায় আপনি জানেন, অসংখ্যবার গিয়েছেন। তবু দেখুন নীচের ব্যাপারগুলো জানা আছে কিনা-


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১) পুরির জগন্নাথ মন্দিরের উপর দিয়ে কোনও পাখি ওড়ে না।


২) সাধারণত, উপকুলবর্তী এলাকায় দিনের বেলার সমুদ্রের দিক থেকে ভূপৃষ্ঠের দিকে বায়ু প্রবাহিত হয়। আর রাত্রে, ভূপৃষ্ঠ থেকে সমুদ্রের দিকে। কিন্তু পুরির ক্ষেত্রে ব্যাপারটা পুরো উল্টো।


৩) শ্রীমন্দিরের চূড়ায় যে ধ্বজা পতপত করে উড়তে থাকে তা সবসময়ই ওড়ে বায়ুর গতির বিপরীত অভিমুখে।


৪) এমনই আশ্চর্য ইঞ্জিনিয়ারিং পদ্ধতিতে এই মন্দির তৈরী যে মূল মন্দিরের ছায়া কখনও দেখা যায় না।


৫) মন্দিরের চূড়ায় যে সুদর্শন চক্রটি দেখা যায় সেটি উচ্চতায় ২০ ফুট এবং ১ টন ওজন। এবং বলা হয়, পুরি শহরের যেকোনও জায়গা থেকেই এই চক্র দেখ যায় ও সবসময়ই মনে হয়, যে দেখছে চক্রটি তার মুখোমুখি।


কি! এরপর পুরি বেড়াতে গেলে এই সবকটা তথ্য পরীক্ষা করবেন তো? নিশ্চই করবেন। অবশ্যই করবেন। তাহলেই এই লেখাটি সার্থক মনে করব।