দোল উত্‍সবের সঙ্গেই মিশ থাকে কিছুটা দুষ্টুমি, হুল্লোড়। দোলে রং খেলার পাশাপাশি শরবতে, খাবারে ভাং মেশানোর মজাই আলাদা এই দিন। ঘণ্টা খানের রং খেলার পর একটু গুছিয়ে বসে আড্ডা আর সঙ্গে ঠাণ্ডাই আর ভাঙের পকোড়া। জেনে নিন ভাঙের পকোড়ার রেসিপি আর তৈরির পদ্ধতি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভাঙের পকোড়া বানাতে কী কী লাগবে:


বেসন: ২ কাপ, আলু: ১টা, ফুলকপি: ১/২ কাপ (ছোট টুকরোয় কাটা), পেঁয়াজ: ১টা, পালংশাক: ১/২ কাপ (কুচনো), বেগুন: ১টা, ভাঙ গুঁড়ো: ১/২ চা চামচ, লাল লঙ্কা গুঁড়ো: ১/২ চা চামচ, বেকিং সোডা: ১ চিমটে, জোয়ান: ১ চিমটে, আমচূর: ৫ গ্রাম, নুন: স্বাদ মতো আর ভাজার জন্য তেল।


কী ভাবে বানাবেন ভাঙের পকোড়া:


একটি বাটিতে বেসন, বেকিং সোডা, নুন ও লঙ্কাগুঁড়ো একসঙ্গে চেলে নিন। জল দিয়ে গুলে ঘন ব্যাটার তৈরি করে নিন। সবজির সঙ্গে জোয়ান, আমচূর, নুন ও ভাঙ গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। এবার সবজি ব্যাটারে ডুবিয়ে তেলে বাদামি করে ভেজে তুলুন। সস বা চাটনির সঙ্গে পরিবেশন করুন।


এ বার জেনে নিন ঠাণ্ডাই বানানোর রেসিপি...


ঠাণ্ডাই বানাতে কী কী লাগবে:


চিনেবাদাম ২০০ গ্রাম, কাজুবাদাম ২০০ গ্রাম, দুধ ২ লিটার, ২টো বড় ডাবের জল, চিনি স্বাদমতো, গোলাপজল বড় ২ চামচ, কেওড়ার জল বড় ৩ চামচ, ভাং পাতা বাটা হাফ কাপ (প্রয়োজন মতো মেশাতে পারেন), মৌরি গুঁড়ো বড় ২ চামচ, ২০০ গ্রাম মাখা সন্দেশ আর ১টা তামার পাত্র...


কী ভাবে বানাবেন ঠাণ্ডাই:


আগের দিন রাতে বাদাম জল ভিজিয়ে রাখুন। দুধ চিনি দিয়ে জ্বাল দিয়ে ঘন ও ঠান্ডা করে নিন। বাদাম ভালো করে বেটে পেস্ট বানিয়ে নিন। এবার মিক্সার গ্রাইন্ডারে ভাং পাতা বাটা, দুধ, বাদামবাটা, মাখা সন্দেশ, ডাবের জল, মৌরি গুঁড়ো একসঙ্গে দিয়ে খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন। একটি আলাদা পাত্র বা হাঁড়িতে ঢেলে নিন। এতে গোলাপ ও কেওড়ার জল দিয়ে মিশিয়ে নিন। এরপর তামার পাত্রটি গ্যাসে খুব ভালো করে গরম করে, শরবতের মধ্যে দিয়ে দিন। পরিবেশন করার সময় গ্লাসে দু এক টুকরো বরফ দিয়ে শরবত ঢেলে, ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন।