ওয়েব ডেস্ক: ১৯৪৬, ৫ জুলাই। মনুষ্য জাতির কাছে আবির্ভূতা হলেন 'বিকিনি', 'এক্সক্লুসিভলি ফর লেডিজ'। আপাতত পুরুষদের জন্য এমন কোনও বস্ত্র আবিষ্কার হয়নি, তাই কেবল নারীর ভূষণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রইল, স্বল্পবসনা এই আবিষ্কার, আরও ভালোভাবে বললে বলতে হয় সৃষ্টি। ফ্রান্সের এক ডিজাইনারের হাতেই সৃষ্টি হয় বিকিনি'র। লুইস রেয়ার্ড সর্ব প্রথম দেখালেন 'টু-পিস' পোষাকে একজন মহিলার দর্শনের নন্দনতত্ত্ব, আর তাঁর সঙ্গে অবশ্যই জুড়তে হয় সাহসিকতার কথাটিও। সুইমিং পুলে শরীরে কেবল দুটি পিস কাপড়ে নারী শরীরের মাছ হয়ে ওঠার গল্প কথার শুরু তো সেই দিন থেকেই। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

যদিও এরও আগে ১৯৩০ সালে ইউরোপে চালু হয়ে গিয়েছিল স্বল্প বসনা সংস্কৃতির। মহিলাদের শরীরে যে জামা কাপড়গুলো প্রথমে দেখা যেত, তার থেকে সেগুলো ক্রম বিবর্তিত হতে হতে অবলুপ্তির পথ অনুসরণ করে, অর্থাৎ ছোট থেকে আরও ছোট হতে থাকে। একথা বলতেই হচ্ছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকেই নারী শর্টস পড়তে শুরু করে দিয়েছিল। 


১৯৬০ সাল থেকে বিকিনির গ্রহনযোগ্যতা বাড়ে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ আরও ইউরোপের দেশগুলোতেও বিকিনি ছড়িয়ে পড়ে রন্ধ্রে রন্ধ্রে। এখন ইউরোপীয় সংস্কৃতির একটি অঙ্গ হিসেবে বিকিনি গোটা বিশ্বের নজর কেড়েছে। হলিউড, বলিউড, টলিউড কিংবা টেলিউড এখন বিকিনি যেন 'দত্তক পোষাক'-এর ঘোরে।