নিজস্ব প্রতিবেদন: যৌথ পরিবার ভেঙে গিয়ে এখন ‘নিউক্লিয়ার’ পরিবারে শিশুরা এখন সারাদিন কথা বলার লোক পায়না। স্কুল, টিউশনের ফাঁকে একটু খেলার সাথী পায় না ওরা। তাই ওদের শরীর ও মনের বিকাশে ঘটতি থেকে যাচ্ছে। এমনটাই বলছেন মনোবিদরা।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্রিংহাম ইয়ং ইউনিভার্সিটির গবেষকদের দাবি, কোনও পরিবারে একটি শিশু যদি তাঁর থেকে ছোট ভাই বা বোনের সঙ্গে বেড়ে ওঠে, তাহলে ওই শিশুর শরীর ও মনের বিকাশ স্বাভাবিক নিয়মেই হয়। ছোট বোন থাকলে ওই শিশুর শরীর ও মনের বিকাশ আরও প্রভাবিত হয়।


ভাইয়ের পরিবর্তে ছোট বোন থাকলে কী সুবিধা হয়? এ ক্ষেত্রে মার্কিন গবেষকদের ব্যাখ্যা হল, দুই ভাইয়ের তুলনায়, দুই ভাই-বোন একসঙ্গে বেড়ে ওঠার সুযোগ পেলে দুই ভিন্ন লিঙ্গে শিশু একে অপরের বন্ধু হয়ে ওঠে সহজেই। একই সঙ্গে দুটি ভিন্ন লিঙ্গের মানুষের মধ্যে একে অপরের প্রতি সহযোগীতার মানুসিকতা গড়ে ওঠে। একে অপরের চাহিদা, ভাললাগা, খারাপ লাগার বিষয়ে অবগত হওয়ার সুযোগ পায়। তাই এই শিশুগুলি বড় হলে, তাঁদের সামাজিক দায়বদ্ধতা, মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা অন্যদের তুলনায় বেশি থাকে।


আরও পড়ুন: করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে কেন্দ্রের AYUSH মন্ত্রকের ভেষজ টোটকা!


তাই বিশেষজ্ঞ ও মনোবিদদের মতে, যাদের ছোটো বোন আছে, তারা খুবই ভাগ্যবান। কারণ, স্বাভাবিক ভাবেই তাঁদের মনের বিকাশ ঘটে বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে।