ওয়েব ডেস্ক: FASTRACK, GUCCI, MONTI CARLO, LOUIS VUITTON। কত নামী দামী বিদেশি ব্র্যান্ড। বিদেশি ব্র্যান্ডেড জিনিসপত্রের ভিড়ে দেশের নামী জিনিসও মার খাচ্ছে। দেশেই বাস করি, অথচ বিদেশিদের তৈরি জিনিস ব্যবহার করতে পছন্দ করি। এটাই হয়েছে এখন আমাদের মানসিকতা। আজকাল আমরা নিজেদের স্টেটাস বোঝাতেও ব্যান্ডেড পোশাকের ওপরেই নির্ভর করি। কিন্তু এখন নকল যে হারে বাড়ছে, তাতে বোঝা মুশকিল হচ্ছে কোনটা আসল আর কোনটা নকল। যেমন ধরুন না, হয়তো নামী ব্র্যান্ডেড পোশাক কিনে বাড়িতে এসেছেন, কয়েকদিন পরেই বুঝলেন সেটা মোটেই আসল ব্র্যান্ডের পোশাকই নয়। তখন কী করবেন?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আজকাল দোকানে গিয়ে জিনিস কেনার চল অনেক কমে গিয়েছে। হাতে হাতে স্মার্টফোন। তাই দুনিয়াও হাতের মুঠোয়। যেখান থেকে খুশি বসে জিনিস পছন্দ করুন। আর অর্ডার দিন। জিনিস নিজে পৌঁছে যাবে আপনার কাছে। এই অনলাইন জিনিসপত্র কেনাতে ঠকতে হচ্ছে বহু মানুষকে।


নকল কিনে ঠকে যাওয়ার আগে নিজেই জেনে নিন কীভাবে নকল জিনিস চিনবেন-


LOUIS VUITTON (L.V)- লেদারের তৈরি ব্যাগ, জুতো, ওয়ালেট, বেল্ট মানেই LOUIS VUITTON। চামড়ার তৈরি জিনিসের বিখ্যাত কোম্পানি এটি। এর তৈরি জিনিসপত্রের একটি বিশেষত্ব রয়েছে। র প্রত্যেকটা জিনিসে একটা মাত্রই চামড়ার টুকরো ব্যবহৃত হয়। আর সেটাই সামনে থেকে পিছন পর্যন্ত মোড়া থাকে। প্রতিটা LOUIS VUITTON-এর প্রোডাক্টে চকচকে রুপোলি বা সোনালি রঙের মেটাল ব্যবহৃত হয়। LOUIS VUITTON-এর কোনও প্রোডাক্টে একটিও গর্ত থাকে না। তাই আসল LOUIS VUITTON-এর প্রোডাক্ট চেনা খুবই সহজ। এবং এর সব প্রোডাক্টেই এর নিজস্ব লোগো থাকে।


GUCCI- ঘড়ি, বেল্ট, জুতো কিংবা সুগন্ধি, বেশিরভাগ মানুষই GUCCI-এর প্রোডাক্ট পছন্দ করেন। GUCCI-এর সমস্ত প্রোডাক্টে মেটাল কিংবা প্লাস্টিকের চেন লাগানো থাকে। এবং এর চেনেই এর লোগো থাকে। GUCCI-এর সব প্রোডাক্টে সেলাই সবসময় সোজাভাবে থাকে। GUCCI-র জিনিসে সবসময় একটা সিরিয়াল নম্বরের লেবেল লাগানো থাকে।