জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: আন্তর্জাতিক চা-দিবস (International Tea Day) আজ, ২১ মে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভা এই ২১ মে তারিখটিকে আন্তর্জাতিক চা-দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।  রাষ্ট্রসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO)-র অধীনে সেই থেকে প্রতি বছরই ২১ মে তারিখটি আন্তর্জাতিক চা-দিবস হিসেবে পালিত হয়। চা হল বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় পানীয়। তাই, চা-কে 'সোনালি পানীয়' বলা হয়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কেন পালন করা হয় চা-দিবস?


আরও পড়ুন: Chaturgrahi Yoga: মেষ রাশিতে একসঙ্গে বৃহস্পতি চন্দ্র বুধ ও রাহু! সৌভাগ্যের জোয়ার এই সব রাশিতে...


আন্তর্জাতিক চা-দিবস পালনের প্রধান উদ্দেশ্য হল-- ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইতে চা-এর গুরুত্ব সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা। পাশাপাশি চায়ের উৎপাদনে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং চা-পানের পক্ষে পদক্ষেপ গ্রহণের গুরুত্ব তুলে ধরা। 


চা তো শুধু একটি পানীয় মাত্র নয়। এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে সংস্কৃতি ঐতিহ্য। এবং খুব বেশি বেশি করে অর্থনীতি। স্বাস্থ্যের দিক থেকেও চায়ের কোনও তুলনা নেই। চায়ে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট গুণ। 


চায়ের উৎস নিয়ে নানা বিতর্ক। চা চিন থেকে এসেছে, নাকি তা বিশ্বকে ভারতেরই উপহার, কে বলবে।  চায়ের সঙ্গে মায়ানমার বা ব্রহ্মদেশের নামও জড়িয়ে রয়েছে। তবে চিনে অন্তত ৫০০০ বছর আগে চায়ের অস্তিত্বের উল্লেখ মিলেছে। 


আরও পড়ুন: Jwalamukhi Yoga: আসছে ভয়ংকর অশুভ জ্বালামুখী যোগ! জেনে নিন কবে পড়ছে, কোন কোন কাজ এড়িয়ে যাবেন...


সারা বিশ্বে মোট যত চা উৎপাদিত হয় তার সিংহভাগ উৎপাদন করে চিন-- ৪৭ শতাংশ। ৩ বিলিয়ন টন। চিনের পরেই রয়েছে ভারত। সে মোট চায়ের ২০ শতাংশ উৎপাদন করে। এর পরেই আছে কেনিয়া-- ৮ শতাংশ। তার পরে আসছে শ্রীলঙ্কা, তুরস্ক, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, আর্জেন্টিনা। 


 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)