ওয়েব ডেস্ক: সুদের হার কমিয়ে দিয়েছে অনেক ব্যাঙ্ক। অনেকেই ভাবছেন এবার তাহলে সেভিংস অ্যাকাউন্টে টাকা রাখার গুরুত্ব কীসের! কিন্তু সত্যি কথা বসতে সেভিংস অ্যাকাউন্টের কোনও বিকল্প হয় না। জেনে নিন সেভিংস অ্যাকাউন্টের বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিশেষজ্ঞ বলছেন, 


• সেভিংস অ্যাকাউন্ট একটি টাকা জমা রাখার জায়গা, যা রোজকার প্রয়োজনে ব্যবহার করা যায়।


• বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক, সমবায় ব্যাঙ্ক এবং ডাকঘরে খোলা যায় অ্যাকাউন্ট।


• ন্যূনতম একটা টাকা জমা রাখতে হয়। কোনও কোনও ক্ষেত্রে এই শর্ত শিথিল করা হয়ে থাকে।


• ব্যাঙ্কগুলি নিজেরাই জমা রাখা টাকার উপর সুদের হার নির্ধারণ করে।


• বর্তমান সুদ ৩% থেকে ৬%।


• সুদ করযুক্ত। তবে প্রথম ১০ হাজার টাকা সুদের উপর কর ধার্য হয় না।


• যুগ্ম নামে খোলা যায় অ্যাকাউন্ট। নমিনির নাম দেওয়ার সুবিধাও আছে।


• ইএমআই, এসআইপি, রেকারিং ডিপোজিটে জমা ইত্যাদি সরাসরি এবং স্বয়ংক্রিয় ভাবে (ইসিএস) প্রদান করা যায় এই অ্যাকাউন্ট থেকে।


• এই অ্যাকাউন্টে একটু বেশি অঙ্কের টাকা জমা রাখলে কোনও কোনও ব্যাঙ্ক অতিরিক্ত কিছু সুবিধা দেয়। যেমন, বিনামূল্যে বিমা, বিনা কমিশনে ড্রাফ্ট ইস্যু ইত্যাদি।


• একই ব্যাঙ্কের যে-কোনও শাখা থেকে টাকা তোলা ও জমা করা যায়।


• গ্রাহকের নামে ইস্যু অন্য ব্যাঙ্কের চেক গ্রাহকের ব্যাঙ্কে ভাঙানো যায়।


• কোম্পানি ডিভিডেন্ড, বিভিন্ন ধরনের জমায় সুদ ইত্যাদি সরাসরি সংগ্রহ করা যায় সেভিংস অ্যাকাউন্টে


আয়কর আইনের ৮০টিটিএ ধারা অনুযায়ী, বছরে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত সেভিংস অ্যাকাউন্টে প্রাপ্ত সুদ (সব অ্যাকাউন্ট মিলিয়ে) থাকে পুরোপুরি করমুক্ত।