ওয়েব ডেস্ক : মাধ্যমিক,উচ্চমাধ্যমিক বা গ্র্যাজুয়েশনের পর যে কোন প্রফেশনাল কোর্সে ভর্তি হতে অনেক সময়েই প্রচুর টাকার প্রয়োজন হয়। সন্তানকে বাইরে পড়াতে গেলে চাই ভালো অর্থের যোগান। যা অনেকেরই থাকে না। সেইসব সময়েই দরকার পড়ে এডুকেশন লোনের।  কিন্তু কীভাবে পাবেন এডুকেশন লোন? জেনে নিন কয়েকটি  গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কী ভাবে পাবেন এডুকেশন লোন


১) এডুকেশন লোনের আবেদন করার আগে গুছিয়ে রাখুন অ্যাড্রেস, প্রুফ, বয়সের প্রমাণপত্র এবং ন্যাশনালিটি প্রুফ বা প্যান কার্ড।


২) বৈধ পাসপোর্ট থাকলে ওই একটিই অনেক কিছুর প্রমাণ।


৩) যে ঋণের আবেদন করুন না কেন মাধ্যমিক থেকে শেষ পরীক্ষা পর্যন্ত সবকটির মার্কশিটের অ্যাটেস্টেড ফটোকপি জমা দিতে হবে। সঙ্গে রাখতে হবে অরিজিনাল।


৪) যে ইন্সটিটিউশনে পড়তে যাচ্ছেন সেখানকার ইস্যু করা অ্যাডমিশন লেটারের ফোটোকপি এবং অরিজিনাল দুটিই প্রয়োজন হবে আবেদন করার সময়ে।


৫) বিদেশে পড়ার ক্ষেত্রে আই-২০ ফর্মও প্রয়োজন হবে। তাছাড়া পাসপোর্ট এবং ভিসাও থাকতে হবে।


এদেশে এডুকেশন লোনে গড়ে ১২ শতাংশ থেকে ১৬ শতাংশ সুদ ধার্য হয়। প্রত্যেকটি ব্যাঙ্কের বেস রেট আলাদা তাই সুদের হারও আলাদা হয়। লোনের জন্য আবেদন করার আগে ব্যাঙ্ক বাজার ডট কমে বিভিন্ন ব্যাঙ্কের লোন,সুদের পরিমাণ এবং শর্তাবলী অবশ্যই তুলনা করে দেখবেন। গড়ে ১০ লক্ষ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা এডুকেশন লোন পাওয়া যায়। বিদেশে পড়তে যাওয়ার ক্ষেত্রে ২০ লক্ষ টাকা লোন পাওয়া যায়।


আবেদনকারীর পারিবারিক আয় এবং কী ধরণের কোর্সের জন্য আবেদন করা হচ্ছে তা খতিয়ে দেখে আবেদন মঞ্জুর করা হয়। মহিলা আবেদনকারীদের জন্য অনেক ক্ষেত্রেই ব্যাঙ্ক সুদের হারে ছাড় দিয়ে থাকে। যদি এডুকেশন লোনের পরিমাণ ৪ লক্ষের পরিমাণ কম হয় , তবে কোনও সিকিউরিটি বা গ্যারান্টারের প্রয়োজন হয় না। কোর্স শেষ হওয়ার পরে যখন আবেদনকারী চাকরি করতে শুরু করেন, তখন থেকেই লোন পরিশোধ করা শুরু হয়। সাধারণত ৫ থেকে ৭ বছর লোনের ইএমআই দিতে হয়।


আরও পড়ুন, কাঠখড় পুড়িয়ে করা ব্যাঙ্ক লোনের আবেদন যে কারণে খারিজ হতে পারে!