ওয়েব ডেস্ক: মাঝেমধ্যেই বুক ধড়পড় করে। তা  উপেক্ষা করেই করতে গেলেন শীর্ষাসন, সমূহ বিপদ। সুস্থ শরীরে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা। ব্যায়াম করতে গেলে প্রথমেই বুঝতে হবে, সবার জন্য সব ব্যায়াম নয়। তাই ডাক্তার অথবা জিম ইন্সট্রাকটরের পরামর্শ মেনেই তৈরি করুন এক্সারসাইজ চার্ট। নয়তো ঘটে যেতে পারে বড় কোনও দুর্ঘটনা। ঠিক কোন ব্যায়াম আপনার জন্য উপযোগী তা কিন্তু আপনাকেই বুঝতে হবে। নিতে হবে চিকিত্‍সক বা জিম ইন্সট্রাকটরের পরামর্শ। না হলেই ঘটে যেতে পারে ঘোর বিপদ। ব্যায়ামের সামান্য এদিক ওদিক হলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই জিমে যান বা বাড়িতে ঘরোয়া ব্যায়াম, যাই করুন না কেন তার আগে পরামর্শ নিন চিকিত্সকের।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ব্যায়ামের বিধি-নিষেধ


*প্রথমেই আপনি কেন ব্যায়াম করবেন তা জেনে নিন ডাক্তার অথবা জিম ট্রেনারের কাছে


*জেনে নিন কোন কোন ব্যায়াম আপনার জন্য উপযোগী


*শারীরিক ক্ষমতা ও বয়স অনুযায়ী ব্যায়াম করুন


*৪০ উর্দ্ধ ব্যক্তিরা সব ধরনের  ব্যায়াম করতে যাবেন না


*ব্যাক পেন বা আর্থারাইটিসের সমস্যা থাকলে বুঝে ব্যায়াম করুন


*ব্যায়ামের শুরুর সময়  আপনার ওজন,BMI, বডি মেজারমেন্ট লিখে রাখুন


*কেমন উন্নতি হচ্ছে তা প্রতিমাসে খেয়াল করুন


*ভরা পেটে ব্যায়াম করবেন না


*গর্ভকালীন সময়ে  চিকিত্‍সকের পরামর্শ  ছাড়া কোনও ব্যায়াম করা উচিত নয়


*হাঁটু বা কোমরে ব্যথা থাকলে কোনও ভাবেই ট্রেড মিল করা উচিত নয়


*৪০ এর পর হাঁটা বা জগিংয়ের গতি কমান


*ব্যায়াম করুন প্রতিদিন, বিরতি পড়লেই 


*যেকোনও ধরনের কার্ডিও ব্যায়ামের জন্য ভাল কেডস খুব জরুরি, নয়তো পায়ে,হাতে কিংবা মেরুদণ্ডেও খিঁচ ধরতে পারে


*১ ঘণ্টা ব্যায়াম করলে মিনিট পাঁচেক বিশ্রাম নিন


*যেকোনও ব্যায়ামের আগেই সামান্য স্ট্রেচিং বা ওয়ার্ম আপ জরুরি


*নয়তো পেশি বা লিগামেন্টে আঘাতের সম্ভাবনা থেকে যায়



মরাল অফ দ্য স্টোরি- গাড়ি স্টার্ট করেই চট করে থার্ড গিয়ারে গিয়ে এক্সেলারেটর দাবানো নয়। প্রথম প্রথম ফার্স্ট গিয়ারেই চলুন। জেনে বুঝে   অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ মেনে ব্যায়াম করুন।