ওয়েব ডেস্ক: একটাই সন্তান। তাই তার প্রতি ভালবাসার মাত্রাটাও আকাশচুম্বি। সন্তানের চেয়ে অ্যাম্বিশন অনেক বেশি বাবা-মার। প্রতিযোগিতায় এক নম্বর করতেই হবে সন্তানকে। ভালবাসা বদলে যাচ্ছে অবসেশনে। ফলে ছোট থেকেই বিগড়ে যাচ্ছে শিশু। স্নেহের শিকল-বাঁধা সন্তান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন জানুন বাবা-মায়ের অবসেশন কীভাবে ক্ষতি করছে সন্তানের


আধুনিক সমাজে বাঙালি সংস্কৃতির নির্মাণ। শৈশব থেকে কৈশোর পেরিয়ে যৌবন। জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে মা-ছেলের সম্পর্কের ওঠানামাতেই বদলে যাচ্ছে শিশুর মনস্তত্ব। কিন্তু লোয়ার কেজিতেই কেন বদলে যাচ্ছে সূর্যদীপ মৈত্র, অভ্রদীপ দত্তর মতো শিশুরা?


স্কুলে ভীষণ অমনোযোগী। চুপচাপ থাকছে। মিশছে না বন্ধুদের সঙ্গে। চিন্তা বাড়ছে মায়েদের। কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা নয়। একটা করে সন্তান। সেরা করতে হবে তাকে। কোত্থাও কোনও খামতি থাকলে চলবে না। স্নেহের আঁচলের ছায়ায় আশৈশব লালন। এই অবসেশনই ডেকে আনছে ভয়ঙ্কর বিপদ। তাহলে এই বিপদ থেকে পরিত্রাণ কীভাবে? নিয়মিত কাউন্সেলিং প্রয়োজন অভিভাবকদের। এমনটাই মত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। মানসিক অসুস্থতার চৌকাঠে দাঁড়িয়ে থাকা অভিভাবক- চরিত্রগুলি কি বদলাবে এই কাউন্সেলিংয়ে। প্রশ্নটা থাকছেই।


আরও পড়ুন যাঁর জন্মদিনে ১৩০ কোটির দেশের আজ ক্রীড়াদিবস, তাঁকেই জানবেন না?